ধর্ষণের পর শাসানি, হুমকিতে আত্মহত্যা নির্যাতিতার

ধর্ষণের পর শাসানি, হুমকি। রেহাই মেলেনি আদালত চত্বরেও। সাক্ষী দিতে গিয়ে অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য নির্যাতিতাকে ক্রমাগত চাপ দেয় ধর্ষক। বাড়ি ফিরে আত্মহত্যা করল নির্যাতিতা। উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জের ঘটনা। কালিয়াগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে ওই নির্যাতিতা কিশোরীর পরিবার। ২০১৩ সালের ৪ ডিসেম্বর ধীমান সরকার নামে এক যুবক ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। শনিবার রায়গঞ্জ আদালতে সেই মামলার শুনানি ছিল।

Updated By: May 31, 2015, 01:46 PM IST

ওয়েব ডেস্ক: ধর্ষণের পর শাসানি, হুমকি। রেহাই মেলেনি আদালত চত্বরেও। সাক্ষী দিতে গিয়ে অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য নির্যাতিতাকে ক্রমাগত চাপ দেয় ধর্ষক। বাড়ি ফিরে আত্মহত্যা করল নির্যাতিতা। উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জের ঘটনা। কালিয়াগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে ওই নির্যাতিতা কিশোরীর পরিবার। ২০১৩ সালের ৪ ডিসেম্বর ধীমান সরকার নামে এক যুবক ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। শনিবার রায়গঞ্জ আদালতে সেই মামলার শুনানি ছিল।

পরিবারে সঙ্গে সাক্ষী দিতে এসেছিল ওই কিশোরীও। অভিযোগ সে সময় ধীমান ওই কিশোরীকে হুমকি দিতে থাকে। আদালত চত্বরেই অভিযোগ তুলে নিতে চাপ দেয়। এরপর বাড়ি ফিরে গলায় ওড়না জড়িয়ে আত্মঘাতী হয় নির্যাতিতা। এদিকে ঘটনার পর পালিয়ে গেছে ধর্ষক ও তার বাবা। এতদিন জামিনে বাইরে ছিল ধীমান। পুলিসও স্বীকার করেছে যে ওই কিশোরীকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আদালত চত্বরে কীভাবে নির্যাতিতাকে ধর্ষকের শাসানি , হুমকির মুখে পড়তে হল?  হুমকির কথা জেনেও কেন চুপ রইল পুলিস? উঠছে প্রশ্ন।

.