'সল্টলেকের গেস্ট' রানা দাস কল্যাণী রোডের বারের বাউন্সার অথচ পুলিসের কাছে খোঁজ নেই

পুরভোটের পর কেটে গেল ২৪ ঘণ্টা, এখনও অধরা 'সল্টলেকের গেস্ট' রানা দাস। পুলিস খুঁজে না পেলেও বারের বাউন্সার রানার টিকি খুঁজে বার করল ২৪ ঘণ্টা। গারুলিয়ার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রানা দাস। জন্ম লগ্ন থেকেই তৃণমূলের সক্রিয় কর্মী। দাদা রমেন দাস ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। আগে কংগ্রেস পরে তৃণমূল তৈরির পর তৃণমূলে যোগদান করেন রমেন ও রানা।

Updated By: Oct 4, 2015, 02:38 PM IST
'সল্টলেকের গেস্ট' রানা দাস কল্যাণী রোডের বারের বাউন্সার অথচ পুলিসের কাছে খোঁজ নেই

ওয়েব ডেস্ক: পুরভোটের পর কেটে গেল ২৪ ঘণ্টা, এখনও অধরা 'সল্টলেকের গেস্ট' রানা দাস। পুলিস খুঁজে না পেলেও বারের বাউন্সার রানার টিকি খুঁজে বার করল ২৪ ঘণ্টা। গারুলিয়ার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রানা দাস। জন্ম লগ্ন থেকেই তৃণমূলের সক্রিয় কর্মী। দাদা রমেন দাস ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। আগে কংগ্রেস পরে তৃণমূল তৈরির পর তৃণমূলে যোগদান করেন রমেন ও রানা।

পাড়ার তৃণমূলের দাদার নাম ডাক আছে ভালোই। একসময় অধুনা লাল পার্টির দলের ঠ্যাঙারে বাহিনীর কাছে দিনের পর দিন মার খেয়েছেন। কখনই হাল ছাড়েননি। রানা এবং তাঁর দাদা রমেন ২০১০ থেকেই সক্রিয় রাজনীতির আঙিনায় নিজেদেরকে প্রমাণ করতে শুরু করেছিলেন। ২০১০ গারুলিয়া পুরনির্বাচনে রমেন দাস তৃণমূলের প্রতীকে দাঁড়ায় এবং হেরে যান। কিন্তু ২০১৫তে  যথা রীতি সেই একই ওয়ার্ডে প্রার্থী হন তিনি। এবার সমহিমায় জয়ী হন। দাদার সঙ্গে ফুলে ফেঁপে ওঠে ভাইয়ের দাপটও।

পেশায় বারের বাউন্সার। কল্যানী ও ব্যারাকপুর-বারাসাত রোডের ক্রসিংয়ে একটি বারে বাউন্সারের কাজ করেন রানা। বিধাননগরের ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী রানাকে অচেনা বলে পরিচয় দিলেও কার্যত ভোটের দিন সল্টলেক দাপিয়ে বেরিয়েছন রানা ও তাঁর দলবল। রানা দাসের নেতৃত্বেই বুথে বুথে দেদার ছাপ্পা থেকে বোমাবাজি চলে। ঘটনার পর ২৪ ঘণ্টা কেটে গেলেও এখনও রানাকে গ্রেফতার করল না কেন পুলিস? উঠছে প্রশ্ন।    

 

.