আজ রায়, তবু কামদুনি জুড়ে চাপা আতঙ্ক
টানা ৩ বছর হাতে হাত ধরে লড়াই। নির্যাতিতার ওপর নির্মম অত্যাচারের বিচার চেয়ে লড়াই। দোষীদের কড়া শাস্তির দাবি। গ্রামের মেয়েদের নিরাপত্তার জন্য লড়াই। অবশেষে আজ কামদুনি মামলার রায় হতে চলেছে। তবুও কামদুনি জুড়ে আজও চাপা কান্না। আতঙ্ক, হয়তো এবার উঠে যেতে পারে পুলিস ক্যাম্প।
ওয়েব ডেস্ক: টানা ৩ বছর হাতে হাত ধরে লড়াই। নির্যাতিতার ওপর নির্মম অত্যাচারের বিচার চেয়ে লড়াই। দোষীদের কড়া শাস্তির দাবি। গ্রামের মেয়েদের নিরাপত্তার জন্য লড়াই। অবশেষে আজ কামদুনি মামলার রায় হতে চলেছে। তবুও কামদুনি জুড়ে আজও চাপা কান্না। আতঙ্ক, হয়তো এবার উঠে যেতে পারে পুলিস ক্যাম্প।
তরুণীর ওপর নির্মম অত্যাচার। খুন করে দেহ ফেলে দেওয়া হয় পাঁচিল ঘেরা জমির বাইরে। গর্জে ওঠে কামদুনি। সঙ্গী গোটা দেশ। প্রতিবাদ। আন্দোলন। বিচারের দাবিতে পথে নামে কামদুনি। কিন্তু বাস্তবায়িত হয়নি সেই প্রতিশ্রুতি। লড়াই শুরু করে কামদুনি। প্রতিবাদীদের ঠেকাতে গড়ে ওঠে পাল্টা মঞ্চ। হাল ছাড়েনি কামদুনি। লড়াইয়ের পথ দীর্ঘ। অবশেষে সেই লড়াইয়ের শেষ বিন্দুতে এসে দাঁড়িয়েছে কামদুনি। যে স্লোগানে বারবার গর্জে উঠেছে কামদুনি, রায়ের ঠিক আগেও সেই একই গর্জন। কামদুনির আশঙ্কা, রায়ের পর উঠে যেতে পারে পুলিস ক্যাম্প। কিন্তু কামদুনি চায় স্থায়ী পুলিস ক্যাম্প। বিধাননগর কমিশনারেটে ডেপুটেশনও দেয় কামদুনিবাসী।