ভোট থেকে মুখ ফিরিয়েছেন কালচিনি ব্লকের তোর্সা চা বাগানের কর্মহীন শ্রমিকরা
ভোট থেকে মুখ ফিরিয়েছেন আলিপুরদুয়ারের কালচিনি ব্লকের তোর্সা চাবাগানের শ্রমিকরা। এক বছরেরও বেশি হয়ে গেছে, বন্ধ চাবাগান। কর্মহীন প্রায় আটশো শ্রমিক। অর্ধাহারে, অনাহারে দিন কাটছে তাঁদের। প্রশাসনকে জানিয়েও সুরাহা হয়নি। তাই এবারের ভোটের কোনও গুরুত্বই নেই তোর্সা চাবাগানের শ্রমিকদের কাছে।দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট। প্রার্থীদের প্রচার, দেওয়াল লিখন, পোস্টার-ব্যানারে সরগরম গোটা দেশ। অথচ এই ভোট উত্সব থেকে বহু দূরে আলিপুরদুয়ারের কালচিনি ব্লকের তোর্সা চাবাগান। এক বছরেরও বেশি হয়ে গেছে চাবাগান বন্ধ। কর্মহীন প্রায় আটশো শ্রমিক। নেই কাজ, নেই খাদ্যের সংস্থান। এই অবস্থায় দিন গুজরান করাই দায় তোর্সা চাবাগানের শ্রমিক পরিবারগুলির সদস্যদের। কোনওরকমে অর্ধাহারেই দিন কাটে তাদের। ভোট তাঁদের কাছে বাহুল্য মাত্র।
ভোট থেকে মুখ ফিরিয়েছেন আলিপুরদুয়ারের কালচিনি ব্লকের তোর্সা চাবাগানের শ্রমিকরা। এক বছরেরও বেশি হয়ে গেছে, বন্ধ চাবাগান। কর্মহীন প্রায় আটশো শ্রমিক। অর্ধাহারে, অনাহারে দিন কাটছে তাঁদের। প্রশাসনকে জানিয়েও সুরাহা হয়নি। তাই এবারের ভোটের কোনও গুরুত্বই নেই তোর্সা চাবাগানের শ্রমিকদের কাছে।দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট। প্রার্থীদের প্রচার, দেওয়াল লিখন, পোস্টার-ব্যানারে সরগরম গোটা দেশ। অথচ এই ভোট উত্সব থেকে বহু দূরে আলিপুরদুয়ারের কালচিনি ব্লকের তোর্সা চাবাগান। এক বছরেরও বেশি হয়ে গেছে চাবাগান বন্ধ। কর্মহীন প্রায় আটশো শ্রমিক। নেই কাজ, নেই খাদ্যের সংস্থান। এই অবস্থায় দিন গুজরান করাই দায় তোর্সা চাবাগানের শ্রমিক পরিবারগুলির সদস্যদের। কোনওরকমে অর্ধাহারেই দিন কাটে তাদের। ভোট তাঁদের কাছে বাহুল্য মাত্র।
চাবাগানের বহু পুরুষই কাজের খোঁজে চলে গেছেন ভিন রাজ্যে। সরকারের কাছে বারংবার আর্জি জানিয়েও কোনও সাহায্য মেলেনি। নেই একশো দিনের কাজও।
আগে ভোটের সময় সরগরম থাকত তোর্সা চাবাগানও। কাজের ফাঁকে রাজনৈতিক তর্ক-বিতর্কে মাততেন শ্রমিকরা। কিন্তু এবার বদলে গেছে ছবিটা। ভোটের কোনও তাপ-উত্তাপই নেই এখানে। তোর্সা চাবাগানের শ্রমিকদের কাছে এখনও ভোটের থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ দুবেলার অন্ন সংস্থান।