দুই বাংলাদেশির ডেরা টের পেল নদিয়া পুলিস
থানা থেকে দূরত্ব মেরেকেটে বড়জোড় পঞ্চাশ গজ। পুলিস অফিসারদের নাকের ডগায় বাড়িভাড়া নিয়ে বসেছিল দুই বাংলাদেশি। বাড়ির মালিককে জানিয়েছিল, বিদেশে লোক পাঠানোর ব্যবসা করে তারা। তবু কিচ্ছু টের পায়নি পুলিস। বর্ধমান কাণ্ডের প্রেক্ষিতে নড়েচড়ে বসার পর, দুই বাংলাদেশির ডেরা টের পেলেন নদিয়ার ধানতলা থানার অফিসাররা। গতকাল রাতে বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মাদ্রাসার শিক্ষক সিরাজুল দত্তরি।
ওয়েব ডেস্ক: থানা থেকে দূরত্ব মেরেকেটে বড়জোড় পঞ্চাশ গজ। পুলিস অফিসারদের নাকের ডগায় বাড়িভাড়া নিয়ে বসেছিল দুই বাংলাদেশি। বাড়ির মালিককে জানিয়েছিল, বিদেশে লোক পাঠানোর ব্যবসা করে তারা। তবু কিচ্ছু টের পায়নি পুলিস। বর্ধমান কাণ্ডের প্রেক্ষিতে নড়েচড়ে বসার পর, দুই বাংলাদেশির ডেরা টের পেলেন নদিয়ার ধানতলা থানার অফিসাররা। গতকাল রাতে বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মাদ্রাসার শিক্ষক সিরাজুল দত্তরি।
দুমাস আগে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে তাঁর বাড়ির দোতলা ভাড়া নেয় খালিদ ও রেহিনা। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, দুজনেই বাংলাদেশের কবিচাঁদপুরের বাসিন্দা। ভুয়ো ভোটার কার্ড বানিয়ে ধানতলার বাড়িতে ডেরা বেঁধেছিল তারা। ওই বাড়ি থেকে পাঁচ-ছয় কিলোমিটার দূরেই রয়েছে বাংলাদেশ সীমান্ত। পুলিস জানতে পেরেছে, মাসখানেক আগে আরও এক যুবককে ভাড়াবাড়িতে নিয়ে আসা হয়। বাড়ির মালিক পরিচয় জিজ্ঞালসা করলে, খালিদ জানায়, যুবকের নাম ফারুখ। সে তার আত্মীয়। খাগড়াগড়ে বিস্ফোরণের পর থেকেই ধানতলার ভাড়াবাড়ি থেকে বেপাত্তা ফারুখ।