ফিজিওথেরাপি করাতে গিয়ে শ্লীলতাহানির শিকার মহিলা
ফিজিওথেরাপি করাতে গিয়ে শ্লীলতাহানির শিকার এক মহিলা। ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়গ্রাম জেলা হাসপাতালে। অভিযোগ, ফিজিওথেরাপি চলাকালীন ফিজিওথেরাপিস্ট সঞ্জয় কামিল্লা ঘর ছেড়ে কিছুক্ষণের জন্য বেরিয়ে যান। সেই সময় গোপনে ক্যামেরায় মহিলার ছবি তুলছিলেন ফিজিওথেরাপিস্টের স্ত্রী ও তাঁর প্রেমিক তপন কুইলা। বিষয়টি নজরে আসায় চিত্কার চ্যাঁচামেচি শুরু করেন ওই মহিলা।
ওয়েব ডেস্ক: ফিজিওথেরাপি করাতে গিয়ে শ্লীলতাহানির শিকার এক মহিলা। ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়গ্রাম জেলা হাসপাতালে। অভিযোগ, ফিজিওথেরাপি চলাকালীন ফিজিওথেরাপিস্ট সঞ্জয় কামিল্লা ঘর ছেড়ে কিছুক্ষণের জন্য বেরিয়ে যান। সেই সময় গোপনে ক্যামেরায় মহিলার ছবি তুলছিলেন ফিজিওথেরাপিস্টের স্ত্রী ও তাঁর প্রেমিক তপন কুইলা। বিষয়টি নজরে আসায় চিত্কার চ্যাঁচামেচি শুরু করেন ওই মহিলা।
এতে হাসপাতাল চত্বরে উত্তেজনা ছড়ায়, ভিড় জমে যায়। পরে ফিজিওথেরাপিস্টের স্ত্রী ও তাঁর প্রেমিককে আটক করে পুলিস। ঘটনা সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না বলেই দাবি ফিজিওথেরাপিস্ট সঞ্জয় কামিল্লার। ঘটনার পর থেকে উধাও হাসপাতাল সুপারও।