চুক্তি কার্যকর হবে তাড়াতাড়ি, ফের আশ্বাস মুখ্যমন্ত্রীর
শুকনো প্রতিশ্রুতি নয়। দ্রুত কার্যকর হোক ন'মাস আগে সই হওয়া জিটিএ চুক্তি। দার্জিলিং সফররত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আবারও এইদাবি জানালেন পাহাড়ের মানুষ। আর এবারও নিজের ভাষণে মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, শীঘ্রই কার্যকর হবে জিটিএ চুক্তি। এব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁরকথাও হয়েছে। এখন শুধু রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের অপেক্ষা।
শুকনো প্রতিশ্রুতি নয়। দ্রুত কার্যকর হোক ন'মাস আগে সই হওয়া জিটিএ চুক্তি। দার্জিলিং সফররত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আবারও এই দাবি জানালেন পাহাড়ের মানুষ। আর এবারও নিজের ভাষণে মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, শীঘ্রই কার্যকর হবে জিটিএ চুক্তি। এব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কথাও হয়েছে। এখন শুধু রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের অপেক্ষা।
সাতাশে মার্চের মধ্যে জিটিএ চুক্তি কার্যকর না-হলে, ন'মাস আগে সই হওয়া ত্রিপাক্ষীক চুক্তির কপি পুড়িয়ে, পাহাড়ে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। এগারোই ফেব্রুয়ারি মুখ্যমন্ত্রীর শিলিগুড়ি সফরের আগে, এই হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মোর্চা নেতারা। উত্তরবঙ্গ উত্সব উদ্বোধনে গিয়ে চুক্তি কার্যকর না-হওয়ার দায় কেন্দ্রের উপরই চাপিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে গোর্খা নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, শীঘ্রই কার্য়কর হবে চুক্তি। সপ্তাহ দুয়েক পরে ফের দার্জিলিং সফরে গিয়ে আবারও পাহাড়বাসীকে দ্রুত জিটিএ চুক্তি কার্যকরের প্রতিশ্রুতি দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার জিমখানা ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, তাঁর সঙ্গে এব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কথা হয়েছে। এখন স্রেফ রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের অপেক্ষা।
মুখ্যমন্ত্রীর সভা চলাকালীনই দ্রুত চুক্তি কার্যকরের দাবি জানান গোর্খা নারী মোর্চার সংগঠনের সদস্যরা। তার জন্য তাঁরা পোস্টার ও প্ল্যাকার্ড হাতে মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তাঁদের বক্তব্য, এবার আর কোনও শুকনো প্রতিশ্রুতি নয়, পাহাড়বাসী চায় জিটিএ চুক্তির বাস্তবিক রূপায়ণ।