কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের পরেও আতঙ্কে মালবাজার ওয়াসাবাড়ির ভোটাররা!
মোতায়েন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তবুও আতঙ্ক কাটছে না। ১৭ তারিখ ভোট দিতে পারবেন কী না, তা নিয়েই সংশয়ে মালবাজারের ওয়াসাবাড়ি চা বাগানের হাজার খানেক ভোটার। তাদের দাবি শুধু কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করলেই হবে না, নির্বিঘ্নে ভোট দেওয়ানোর সমস্ত দায়িত্ব নিতে হবে বনকর্মীদের।
ওয়েব ডেস্ক: মোতায়েন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তবুও আতঙ্ক কাটছে না। ১৭ তারিখ ভোট দিতে পারবেন কী না, তা নিয়েই সংশয়ে মালবাজারের ওয়াসাবাড়ি চা বাগানের হাজার খানেক ভোটার। তাদের দাবি শুধু কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করলেই হবে না, নির্বিঘ্নে ভোট দেওয়ানোর সমস্ত দায়িত্ব নিতে হবে বনকর্মীদের।
শুধু রাতের অন্ধকারে আনাগোনা এমনটা নয়। দিনে দুপুরেও দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেখা ছাড়া কেন্দ্রীয় বাহিনীর আর তেমন কোনও ভূমিকা নেই। অথচ আতঙ্কের পরিবেশ কাটাতে মোতায়েন করা হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। তাতেও ভয় কাটছে না ওয়াসাবাড়ি চা বাগানের প্রায় হাজার খানেক ভোটারের।
মালবাজার বিধানসভা কেন্দ্রের ওয়াসাবাড়ি চা বাগান এলাকায় কালাগাথি বুথের কাছেই রয়েছে ৩০-৩৫টি হাতির একটি দল। সঙ্গে বেশ কয়েকটি বাচ্চা হাতিও রয়েছে। বাচ্চা হাতিদের মতিগতি বোঝা ভার। আর তাতে আরও বিপদ, যেদিকে বাচ্চা যাচ্ছে হাতির দলও বাচ্চা সামলাতে সেদিকে যাচ্ছে। সেই সামনে যদি ভোটের বুথ পড়ে, ভাঙতে কতক্ষণ। হাতি তো আর রাজনৈতিক দল নয় যে নাসিম জাইদি কিংবা কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ডরাবে।
শুধু ভোটাররাই নন, যাঁর ভোট নিতে আসবেন, সেই ভোটকর্মীরাও চিন্তিত। কমিশনের আশ্বাসবাণী, কেন্দ্রীয় বাহিনী, কিছুতেই ভয় কাটছে না। ভরসা সেই রাজ্যসরকারের বনকর্মী আর হস্তিবাহিনীর সদিচ্ছায়।