সরকারি নীতিতে বেহাল কৃষি, আন্দোলনে বামপন্থী কৃষক সংগঠন

রাজ্যে কৃষিসঙ্কট অব্যাহত। ধানচালের মূল্য পাচ্ছেন না চাষিরা। সঙ্কটে রয়েছেন  আলু ও পেঁয়াজ চাষিরাও। রাজ্যের এই কৃষি সঙ্কট নিয়েই সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনায় সরব হল বামপন্থী কৃষক সংগঠনগুলি। সরকারের কৃষি নীতির প্রতিবাদে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি দেশব্যপী শ্রমিক ধর্মঘটের দিনই রাজ্যে গ্রামবাংলা বনধের ডাক দিয়েছে কৃষক সংগঠনগুলি। সেইসঙ্গে রাজ্যের সমস্ত গরিব মানুষকে বিপিএল তালিকার অন্তর্ভুক্ত করার দাবিও তোলা হয়েছে।

Updated By: Jan 29, 2012, 07:32 PM IST

রাজ্যে কৃষিসঙ্কট অব্যাহত। ধানচালের মূল্য পাচ্ছেন না চাষিরা। সঙ্কটে রয়েছেন  আলু ও পেঁয়াজ চাষিরাও। রাজ্যের এই কৃষি সঙ্কট নিয়েই সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনায় সরব হল বামপন্থী কৃষক সংগঠনগুলি। সরকারের কৃষি নীতির প্রতিবাদে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি দেশব্যপী শ্রমিক ধর্মঘটের দিনই রাজ্যে গ্রামবাংলা বনধের ডাক দিয়েছে কৃষক সংগঠনগুলি। সেইসঙ্গে রাজ্যের সমস্ত গরিব মানুষকে বিপিএল তালিকার অন্তর্ভুক্ত করার দাবিও তোলা হয়েছে। সরকারি নীতির কারণে রাজ্যে কৃষিতে সঙ্কট দেখা দিয়েছে। এই অভিযোগে সরকারের বিরুদ্ধে সরব হল চারটি কৃষক সংগঠন। এই অবস্থায় সব গরিব মানুষকে বিপিএল তালিকার অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানালেন কৃষক সভার নেতা মদন ঘোষ। এদিন এক সাংবাদিক বৈঠকে মদনবাবু বলেন, আমরা এপিল-বিপিএল বৈষম্যের বিরোধী হলেও রাষ্ট্রকাঠামো মেনে আমরা সমীক্ষাকে সমর্থন করছি। তবে আমাদের দাবি সব গরিব মানুষকে বিপিএল তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
রাজ্যে কৃষি সঙ্কটের জেরে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি দেশব্যপী শ্রমিক ধর্মঘটকেও সমর্থন করছে কৃষক সংগঠনগুলি। চারটি বামপন্থী কৃষক সংগঠনের তরফে ওই দিনই রাজ্যে গ্রাম বাংলা বনধের ডাক দেওয়া হয়েছে। কৃষক সভার অভিযোগ, রাজ্যে উপর্যুপরি কৃষক আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেই চলেছে। অথচ রাজ্য সরকার সে কথা মানতে নারাজ। এবার তাই পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে সমীক্ষায় নামতে চলেছে বামপন্থী কৃষক সংগঠনগুলি। এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন মদন ঘোষ।

.