রণক্ষেত্র মালদার কালিয়াচক
মুড়ি-মুড়কির মতো বোমা-গুলি। দিনের আলোয়, সবার চোখের সামনে গ্যাং ওয়ার। দুই সমাজবিরোধী দলের খুল্লমখুল্লা লড়াই। রণক্ষেত্র মালদার কালিয়াচক। দুষ্কৃতীদের লড়াইয়ের মাঝে পড়ে বোমার আঘাতে জখম দশম শ্রেণীর এক ছাত্রী।
ওয়েব ডেস্ক: মুড়ি-মুড়কির মতো বোমা-গুলি। দিনের আলোয়, সবার চোখের সামনে গ্যাং ওয়ার। দুই সমাজবিরোধী দলের খুল্লমখুল্লা লড়াই। রণক্ষেত্র মালদার কালিয়াচক। দুষ্কৃতীদের লড়াইয়ের মাঝে পড়ে বোমার আঘাতে জখম দশম শ্রেণীর এক ছাত্রী।
এ ছবি নতুন নয় কালিয়াচকে। অবাধ দুষ্কৃতীতাণ্ডবের আরও এক নজির। শনিবার সকাল থেকে উত্তপ্ত নওদা-যদুপুর।
গুলির লড়াই, তুমুল বোমাবাজি। সবটাই প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ঠিক সামনে। পুলিস, নীরব দর্শক।
রাত নয়, দিনের আলোয় এভাবেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা চলল দুই সমাজবিরোধী গোষ্ঠীর লড়াই।
বোমা-গুলির লড়াইয়ের মাঝে পড়ে আহত হন এক পথচলতি ছাত্রী। পালানোর সময়ই বোমার স্প্লিন্টার এসে লাগে দশম শ্রেণির ছাত্রী তাহেরা খাতুনের গায়ে।
এভাবে দিনের পর দিন দুষ্কৃতী তাণ্ডবে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ পুলিসের বিরুদ্ধে।
দুষ্কৃতী তাণ্ডব বাগে আনতে কেন ব্যর্থ পুলিস?
কেন গ্রেফতার করা হয় না দুষ্কৃতীদের?
নিরাপত্তা নেই। থাকতে হয় প্রাণভয়ে। দিনেরাতে, সবসময় একই অবস্থা। এভাবে আর কতদিন চলবে? আর কবে সক্রিয় হবে পুলিস? ঘুম ভাঙবে প্রশাসনের? প্রশ্ন ক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর।