চূর্ণী নদীর তীরে জামাইষষ্ঠীর মেলা
চূর্ণী নদীতে স্নান করে যুগল কিশোরকে বরণ। আর তারপর বরণ করে নেওয়া জামাইকে। জামাইষষ্ঠীর দিন এটাই প্রথা নদিয়ার আড়ংঘাটায়। প্রায় চারশো বছর ধরে চলে আসছে এই প্রথা। জামাইষষ্ঠীর ভুরিভোজের কথা সকলেরই জানা। কিন্তু জামাইষষ্ঠীর মেলা? নাহ! এহেন মেলার কথা বড় একটা শোনা যায়না। নদিয়ার যুগলবাড়িকে কেন্দ্র করে এই জামাইষষ্ঠীর মেলার প্রচলন। মেলা চলে টানা একমাস।
ওয়েব ডেস্ক: চূর্ণী নদীতে স্নান করে যুগল কিশোরকে বরণ। আর তারপর বরণ করে নেওয়া জামাইকে। জামাইষষ্ঠীর দিন এটাই প্রথা নদিয়ার আড়ংঘাটায়। প্রায় চারশো বছর ধরে চলে আসছে এই প্রথা। জামাইষষ্ঠীর ভুরিভোজের কথা সকলেরই জানা। কিন্তু জামাইষষ্ঠীর মেলা? নাহ! এহেন মেলার কথা বড় একটা শোনা যায়না। নদিয়ার যুগলবাড়িকে কেন্দ্র করে এই জামাইষষ্ঠীর মেলার প্রচলন। মেলা চলে টানা একমাস।
চারশো বছর আগে বৈশাখী সংক্রান্তির দিন যুগলবাড়িতেই রাধা-কৃষ্ণের মিলন। এরপর থেকে প্রতিবছরই যুগলবাড়িতে জামাইষষ্ঠীর দিন পুজো দিতে ভিড় জমান বহু মানুষ। জামাইয়ের কল্যাণ কামনা করে পুজো দেন শ্বাশুড়িরা। প্রথমে রাধা-কৃষ্ণকে বরণ করে তারপর চলে জামাই বরণ ।
চূর্ণী নদীর তীরে জমে উঠেছে মেলা। দূর-দূরান্ত থেকে মেলা দেখতে ভিড় করছেন মানুষ।