নারদা কাণ্ডের পর এবার পুলিসকর্মীর আত্মহত্যাতেও জড়াল আইপিএস মির্জার নাম
IPS সৈয়দ মহম্মদ হুসেন মির্জা। নারদ কাণ্ডে জড়িয়েছে তাঁর নাম। এবার অধস্তন এক পুলিসকর্মীর আত্মহত্যাতেও জড়িয়ে গেল তাঁর নাম। সুবিচার চেয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হলেন পরিবারের লোকেরা। তবে কালীঘাটে গেলেও মুখ্যমন্ত্রীর দেখা পায়নি পরিবার।বারোই মার্চ বারাকপুরের লাটবাগানের কোয়ার্টারে আত্মঘাতী হন পুলিস কর্মী সৌভাগ্য দাস। স্পেশাল স্ট্রাইকিং ফোর্সের এই কর্মী ৩ মাস ধরে সাসপেন্ডে ছিলেন। অধস্তনদের ছুটি দেওয়া নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল তাঁর বিরুদ্ধে।
ওয়েব ডেস্ক: IPS সৈয়দ মহম্মদ হুসেন মির্জা। নারদ কাণ্ডে জড়িয়েছে তাঁর নাম। এবার অধস্তন এক পুলিসকর্মীর আত্মহত্যাতেও জড়িয়ে গেল তাঁর নাম। সুবিচার চেয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হলেন পরিবারের লোকেরা। তবে কালীঘাটে গেলেও মুখ্যমন্ত্রীর দেখা পায়নি পরিবার।বারোই মার্চ বারাকপুরের লাটবাগানের কোয়ার্টারে আত্মঘাতী হন পুলিস কর্মী সৌভাগ্য দাস। স্পেশাল স্ট্রাইকিং ফোর্সের এই কর্মী ৩ মাস ধরে সাসপেন্ডে ছিলেন। অধস্তনদের ছুটি দেওয়া নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল তাঁর বিরুদ্ধে।
আরও পড়ুন দুপুরে এক্কেবারে মাছিমারা পরিবেশ বরাহনগর সাবার্বান হাসপাতালে
শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে ৫টি ইনক্রিমেন্টও বন্ধ করে দেওয়া হয়। সুইসাইড নোটে সৌভাগ্য লিখে যান তাঁকে ইচ্ছাকৃতভাবে ফাঁসানো হয়েছে। দোষ স্বীকার করে নেওয়ার জন্য চাপও দেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর বারাকপুর থানায় স্পেশাল স্ট্রাইকিং ফোর্সের কমান্ডার SMH মির্জার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করতে চায় পরিবার। অভিযোগ, FIR করতে রাজি হয়নি বারাকপুর থানা। আজ কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ জানাতে যান তাঁর পরিবারের লোকেরা।
আরও পড়ুন ইন্দ্রনীল সেনের প্রতিশ্রুতি অট্টহাসকে পর্যটন মানচিত্র তুলে ধরবে সরকার