হাসনাবাদে সিপিআইএম পঞ্চায়েত সভাপতিকে খুনের ঘটনায় গ্রেফতার ৩
হাসনাবাদে সিপিআইএমের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি খুনের ঘটনায় ধৃত ৩। ধৃতদের মধ্যে ১জন তৃণমূলকর্মী৷ তাঁর নাম শেখ মণিরুল৷ হাসনাবাদের মুরারিসা চৌমাথা থেকে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷ পুলিশ সূত্রে খবর, শেখ মণিরুলের ভেড়িতে খালের জল ঢোকা বন্ধ করে দেওয়াতেই বিবাদের সূত্রপাত।
হাসনাবাদে সিপিআইএমের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি খুনের ঘটনায় ধৃত ৩। ধৃতদের মধ্যে ১জন তৃণমূলকর্মী৷ তাঁর নাম শেখ মণিরুল৷ হাসনাবাদের মুরারিসা চৌমাথা থেকে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷ পুলিশ সূত্রে খবর, শেখ মণিরুলের ভেড়িতে খালের জল ঢোকা বন্ধ করে দেওয়াতেই বিবাদের সূত্রপাত।
সেই শত্রুতার জেরেই সিপিএমের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গির আলমকে খুন করা হতে পারে৷ সিপিএমের দায়ের করা এফআইআর-এ মূল অভিযুক্ত ছিলেন শেখ মণিরুল৷ পুলিস জানিয়েছে, মণিরুল ছাড়া ধৃত বাকি দুজন স্থানীয় দুষ্কৃতী বলে পরিচিত৷
সোমবার রাতে খুন হন হাসনাবাদ পঞ্চায়েত সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি জাহাঙ্গির আলম। দীর্ঘ নীরবতা ভেঙে জেলার পুলিস সুপার মুখ খুললেন মঙ্গলবার বিকেলে। কোন কারণটা থাকবে সেটা কিন্তু তার আগেই বলে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
মুখ্যমন্ত্রী অবশ্য বলেছিলেন, "খুনের ঘটনাটাকে রাজনীতির রঙ চড়ানো হচ্ছে। সিপিআইএমের অর্ন্তদ্বন্দ্বে খুন। আর তৃণমূলের ওপর দোষ চাপাচ্ছে। শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে চাইছে।"
তদন্ত শুরু হতে না হতেই রায় দিয়ে দিয়ে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বলে দিয়েছিলেন, দলের অন্তর্দ্বন্দ্বেই হাসনাবাদে খুন হয়েছেন সিপিআইএম নেতা। সুদীপ্ত গুপ্তের মৃত্যুর সময়ও তদন্ত শেষের আগেই মুখ্যমন্ত্রী বলে দিয়েছিলেন, দুর্ঘটনাই এসএফআই নেতার মৃত্যুর কারণ।