পরিকল্পনা মাফিক ফাঁদে ফেলে গণধর্ষন ব্যারাকপুরের তরুণীকে
রীতিমতো পরিকল্পনা করে ফাঁদে ফেলা হয়েছিল বারাকপুরের তরুণীকে। তারপর বেনিয়াপুকুরের হোটেলে ডেকে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়। তদন্তে জানতে পারল বেনিয়াপুকুর থানার পুলিস। ছাব্বিশে অক্টোবর দুপুর দুটো পঁয়তাল্লিশে হোটেলে পৌছন তরুণী।
ওয়েব ডেস্ক: রীতিমতো পরিকল্পনা করে ফাঁদে ফেলা হয়েছিল বারাকপুরের তরুণীকে। তারপর বেনিয়াপুকুরের হোটেলে ডেকে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়। তদন্তে জানতে পারল বেনিয়াপুকুর থানার পুলিস। ছাব্বিশে অক্টোবর দুপুর দুটো পঁয়তাল্লিশে হোটেলে পৌছন তরুণী।
তরুণী জানিয়েছেন, তখন ঘরে চিত্তরঞ্জন পাত্র ছাড়াও তাঁর তিন বন্ধু স্বরূপ সাহু, সূর্যকান্ত দাস ও প্রভাত সাহু ছিলেন। তরুণী ওয়াশ রুমে যেতেই বাকিরা ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তারপর রুম অন্ধকার করে তরুণীকে ধর্ষণ করেন চিত্তরঞ্জন। তরুণী জানিয়েছেন, তিনি চিত্কার করলে বাকি তিনজন ঘরে ঢুকে তাঁকে টাকা দেন ও মুখ বন্ধ রাখতে বলেন। তরুণী তখন হোটেল থেকে বেরিয়ে বেনিয়াপুকুর থানায় অভিযোগ করেন।
আরও পড়ুন- বেনিয়াপুকুর গণধর্ষণকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত সহ চারজনকে গ্রেফতার করল পুলিস
গতরাতে বড়তলা থেকে চারজনকে গ্রেফতার করে পুলিস। ধৃতদের বিরুদ্ধে গণধর্ষণের পাশাপাশি অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের ধারাও যোগ করা হয়। শিয়ালদহ আদালতে চারজনকে আজ পেশ করা হয়। অভিযুক্তদের আইনজীবী প্রশ্ন করেন, বেনিয়াপুকুর থানায় কেন শুধুমাত্র চিত্তরঞ্জন পাত্রের নাম উল্লেখ করলেন তরুণী? কেন তাঁর বন্ধুদের নামে অভিযোগ করেননি তিনি?