শেওড়াফুলি থেকে গ্রেফতার অনামির বাবা-দাদা
চব্বিশ ঘণ্টার খবরের জের। গ্রেফতার হলেন অনামীর বাবা শিবশঙ্কর দাস ও দাদা বাপি দাস। গতকাল শেওড়াফুলি বাজার থেকে ২ জনকে আটক করে পুলিস। দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদের পর দু`জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ধৃতদের আজ শ্রীরামপুর আদালতে তোলা হবে। রাতে তাদের শেওড়াফুলি ফাঁড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়।
চব্বিশ ঘণ্টার খবরের জের। গ্রেফতার হলেন অনামীর বাবা শিবশঙ্কর দাস ও দাদা বাপি দাস। গতকাল শেওড়াফুলি বাজার থেকে ২ জনকে আটক করে পুলিস। দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদের পর দু`জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ধৃতদের আজ শ্রীরামপুর আদালতে তোলা হবে। রাতে তাদের শেওড়াফুলি ফাঁড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়।
৩ ডিসেম্বর। অনামীর খবর প্রথম সম্প্রচার করি আমরা। ২৪ ঘণ্টার পর্দায় দেখাই কীভাবে একটি মেয়ে শৈশবেই হারিয়ে গিয়ে ঢুকে পড়ে এক অন্ধ চোরাগলির বিপন্ন জীবনে। আর কীভাবে তার নিজের বাবাই লিজে দিয়ে দেয় মহানগরীর এক যৌনপল্লীতে।
৫ ডিসেম্বর। শেওড়াফুলি ফাঁড়িতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে যায় অনামী। তবে আগের বার ফিরিয়ে দিলেও এবার অনামীর অভিযোগ নেয় পুলিস। দায়ের হয় এফআইআর।
৯ ডিসেম্বর। অনামীর পাশে এসে দাঁড়ানোয় দুষ্কৃতীদের হুমকির মুখে পড়েন অনামীর মা এবং মেজ দাদা। এমনকি মামলায় সাক্ষ্য দিলে তাদের খুনের হুমকিও দেওয়া হয়।
১১ ডিসেম্বর। হুমকিতে দমে না গিয়ে শ্রীরামপুর আদালতে গোপন জবানবন্দী দেন অনামী এবং তার মা।
১২ ডিসেম্বর। অবশেষে বৃহস্পতিবার সন্ধে শেওরাফুলি বাজার থেকে আটক করা হয় অনামীর বাবা শিবশঙ্কর দাস এবং দাদা বাপি দাসকে। দীর্ঘক্ষণ জেরার পর রাতে তাদের গ্রেফতার করে পুলিস। দুজনের বিরুদ্ধে নাবালিকাকে যৌনপল্লীকে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ধৃতদের বিরুদ্ধে সেকশন ৩৭২, ৩২৩, ৫০৬ আরও কয়েকটি ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।