সাতদিনের উচ্ছেদ নোটিসকে উড়িয়ে চারদিনের মধ্যেই উচ্ছেদ হল বনহুগলি টেনামেন্ট আবাসনে

উচ্ছেদের নোটিসে সাতদিনের সময় দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু চার দিনের মাথাতেই বনহুগলি টেনামেন্ট আবাসনে শুরু হয়ে গেল উচ্ছেদ অভিযান। ক্ষুব্ধ বাসিন্দাদের অভিযোগ, ঠিকঠাক পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করে জোর করে এই উচ্ছেদ হচ্ছে। পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে তবেই ভাঙা হবে বনহুগলির টেনামেন্ট স্কিম আবাসন। উচ্ছেদ ঘিরে জটিলতায় দু হাজার আটে এই নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই সমস্ত নিয়ম-নির্দেশ জলে গেল। সোমবার থেকে বিটি রোড সংলগ্ন বনহুগলি টেনামেন্ট আবাসনে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে দিল রাজ্য সরকারের পুনর্বাসন দফতর।

Updated By: Feb 24, 2014, 09:30 PM IST

উচ্ছেদের নোটিসে সাতদিনের সময় দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু চার দিনের মাথাতেই বনহুগলি টেনামেন্ট আবাসনে শুরু হয়ে গেল উচ্ছেদ অভিযান। ক্ষুব্ধ বাসিন্দাদের অভিযোগ, ঠিকঠাক পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করে জোর করে এই উচ্ছেদ হচ্ছে। পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে তবেই ভাঙা হবে বনহুগলির টেনামেন্ট স্কিম আবাসন। উচ্ছেদ ঘিরে জটিলতায় দু হাজার আটে এই নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই সমস্ত নিয়ম-নির্দেশ জলে গেল। সোমবার থেকে বিটি রোড সংলগ্ন বনহুগলি টেনামেন্ট আবাসনে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে দিল রাজ্য সরকারের পুনর্বাসন দফতর।

পুনর্বাসনের জন্য আবাসনের পাশে অন্য একটি জমিতে ১৭৪টি পরিবারের থাকার ব্যবস্থা হয়েছে। কিন্তু যেতে নারাজ আবাসিকরা। তাঁদের অসন্তোষের মূলে সেখানকার পরিকাঠামো।

আবাসিকদের দাবি, বাড়ি ছাড়ার জন্য আসছে রাজনৈতিক চাপ।

টেনামেন্ট আবাসনের প্রায় ৭০ জন ছাত্রছাত্রী এবার মাধ্যমিক দিচ্ছেন। সোমবার পরীক্ষা শুরুর দিনেই এভাবে উচ্ছেদ-অভিযানে বিপাকে পড়েছেন তাঁরাও। এনিয়ে মুখ খুলতে নারাজ প্রশাসন।

.