অযত্নে পুরুলিয়ায় মৃত্যু মুখে কয়েকশ এমু পাখি

পুরুলিয়ার পাড়া ব্লকে মৃত্যুর মুখে কয়েকশ এমু পাখি। কয়েক বছর আগে পাড়া ব্লকে এমুর খামার তৈরি করেছিল একটি অর্থলগ্নি সংস্থা। কিছুদিন হল ওই সংস্থা ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে। নেই খামার রক্ষণাবেক্ষণের কোনও কর্মীও। ফুসরাবাদ গ্রামে তারজালে ঘেরা খামারে অবহেলায় মৃত্যুর দিন গুনছে কয়েকশ এমু । পুরুলিয়ার পাড়া ব্লকের ফুসরাবাদ গ্রাম। দুহাজার বারোতে সানপ্যান্ট অ্যাগ্রো নামে একটি সংস্থা এই এলাকাতেই তৈরি করে এমু পাখির খামার। প্রায় চার বিঘা জমি উপর গড়ে ওঠা এই খামার ঘিরে সে সময় রীতিমতো স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিলেন ফুসরাবাদ গ্রামের মানুষ।

Updated By: May 23, 2014, 08:12 PM IST

পুরুলিয়ার পাড়া ব্লকে মৃত্যুর মুখে কয়েকশ এমু পাখি। কয়েক বছর আগে পাড়া ব্লকে এমুর খামার তৈরি করেছিল একটি অর্থলগ্নি সংস্থা। কিছুদিন হল ওই সংস্থা ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে। নেই খামার রক্ষণাবেক্ষণের কোনও কর্মীও। ফুসরাবাদ গ্রামে তারজালে ঘেরা খামারে অবহেলায় মৃত্যুর দিন গুনছে কয়েকশ এমু । পুরুলিয়ার পাড়া ব্লকের ফুসরাবাদ গ্রাম। দুহাজার বারোতে সানপ্যান্ট অ্যাগ্রো নামে একটি সংস্থা এই এলাকাতেই তৈরি করে এমু পাখির খামার। প্রায় চার বিঘা জমি উপর গড়ে ওঠা এই খামার ঘিরে সে সময় রীতিমতো স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিলেন ফুসরাবাদ গ্রামের মানুষ।

গত কয়েক বছরে এমুর মাংসও বিক্রি শুরু করেছিল সানপ্ল্যান্ট অ্যাগ্রো। পাখি খামারের পাশাপাশি পুরুলিয়াতে মানিমার্কেটিংয়ের ব্যবসাও করছিল সংস্থাটি। একের পর এক চিটফান্ডের মতো পাততাড়ি গুটিয়েছে সানপ্ল্যান্ট অ্যাগ্রোও। খামার ছেড়ে গিয়েছেন কর্মীরা। ইতিমধ্যেই খাবারের অভাবে মৃত্যু হয়েছে বেশ কয়েকটি এমুর। মৃত পাখিদের মাংস খেয়ে দিন কাটছে বাকি পাখিদের।

এখন পঞ্চায়েত , প্রশাসন এই পাখিদের দায়িত্ব নিক। দাবি তুলেছেন স্থানীয় মানুষ।

.