দিঘায় বেআইনি হোটেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে প্রশাসন
দিঘায় যে সমস্ত হোটেলের সরাই লাইসেন্স নেই, সে সমস্ত হোটেলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ। পর্যটক মরসুমেই কেন লাইসেন্স করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন হোটেল মালিকরা।
দিঘায় যে সমস্ত হোটেলের সরাই লাইসেন্স নেই, সে সমস্ত হোটেলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ। পর্যটক মরসুমেই কেন লাইসেন্স করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন হোটেল মালিকরা।
সরাই লাইসেন্স পেতে গেলে দমকল এবং পরিবেশ দফতরের ছাড়পত্র লাগে। তবে দিঘার অধিকাংশ হোটেল মালিকেরই অভিযোগ, ছাড়পত্র দিতে গড়িমসি করেছে এই দুটি দফতরই। সরাই লাইসেন্স দিতে পর্যটক মরসুমে ৭ দিনের জন্য দিঘায় ক্যাম্প বসানো হয় সরকারের তরফে। ৩০ মার্চ শেষ হয়েছে সেই ক্যাম্প। কিন্তু সেখানে মাত্র ৫২ আবেদন পত্র জমা পড়েছে। আবেদন করেনি এমন হোটেলগুলির বিরুদ্ধে অভিযানে নামতে চলেছে দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ। পর্যটক মরসুমে উন্নয়ন পর্ষদ ব্যবস্থা নিলে ক্ষতির আশঙ্কা করছেন হোটেল মালিকরা।
পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা ভেবে বামফ্রন্ট সরকারের আমলে পরিকল্পিত বহির্ভূতভাবে তৈরি হওয়া বেশ কিছু হোটেলের অবৈধ অংশ ভেঙে দেওয়া হয়। অভিযোগ, নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পরও বেআইনিভাবে গজিয়ে উঠেছে বেশ কিছু হোটেল। সেগুলির বিরুদ্ধেও কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে? এখন সে প্রশ্নই তুলছেন দিঘার হোটেল মালিকদের একাংশ।