ফের বাঁকুড়ার কোতুলপুরে উদ্ধার যুবকের দেহ

বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবার ফের বাঁকুড়ার কোতুলপুরে উদ্ধার এক যুবকের দেহ। শ্রীহর গ্রামের একটি পুকুর থেকে মিলেছে নিখোঁজ কলেজ ছাত্র নবীন হালদারের দেহ। তার বাড়িও কোতুলপুরের দাসপল্লি এলাকায়। পরপর দু'দিন দুই নিখোঁজ যুবকের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় রহস্য ঘণীভূত হচ্ছে। দু'টি ঘটনার মধ্যে কোনও যোগসূত্র আছে কী না, সেটাও খতিয়ে দেখছে পুলিস।

Updated By: Feb 16, 2012, 08:59 PM IST

বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবার ফের বাঁকুড়ার কোতুলপুরে উদ্ধার এক যুবকের দেহ। শ্রীহর গ্রামের একটি পুকুর থেকে মিলেছে নিখোঁজ কলেজ ছাত্র নবীন হালদারের দেহ। তার বাড়িও কোতুলপুরের দাসপল্লি এলাকায়। পরপর দু'দিন দুই নিখোঁজ যুবকের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় রহস্য ঘণীভূত হচ্ছে। দু'টি ঘটনার মধ্যে কোনও যোগসূত্র আছে কী না, সেটাও খতিয়ে দেখছে পুলিস।
বৃহস্পতিবার বাঁকুড়ার কোতলপুর থেকে উদ্ধার হয়েছিল নিখোঁজ চৈতক মুখোপাধ্যায়ের দেহ। উদ্ধার হয় রামকৃষ্ণপল্লির একটি বাড়ির উঠোন থেকে। বাড়িটি চৈতকের বন্ধু শ্রীমন্ত দাসের। এরপরই উত্তেজিত জনতা বাড়িতে ভাঙচুর চালায়। এই ঘটনার রেশ কাটার আগেই, একই ভাবে মিলল নিখোঁজ আরও এক কলেজ ছাত্রের দেহ। তার নাম নবীন হালদার। বাড়ি কোতুলপুরের দাসপল্লিতে।
সকালে কোতুলপুর থানার শ্রীহর গ্রামের একটি পুকুর থেকে উদ্ধার হয় তার দেহ। স্থানীয় বাসিন্দারাই প্রথমে দেহটি দেখতে পান। তাঁরাই পুলিসে খবর পাঠান। পুলিস এসে দেহটি ময়না তদন্তের জন্য নিয়ে গিয়েছে। রামকৃষ্ণপল্লির বাসিন্দা চৈতকের মৃত্যুর সঙ্গে নবীন হালদারের মৃত্যুর কোনও যোগাযোগ আছে কিনা, খতিয়ে দেখছে পুলিস। চৈতক মুখোপাধ্যায়ের দেহ উদ্ধারের পর থেকেই এলাকায় উত্তেজনা ছিল। শুক্রবার নবীন হালদারের দেহ উদ্ধার হওয়ার পর, রহস্য আরও ঘণীভূত হতে শুরু করেছে। এদিকে চৈতকের দেহ উদ্ধারের পর, বন্ধু শ্রীমন্ত দাস ও তাঁর এক ভাইকে গ্রেফতার করে পুলিস। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক করা হয়েছে শ্রীমন্ত দাসের মা ঝর্ণা দাস ও আরও এক ভাইকে।

.