সাত বছর পর ফের দার্জিলিঙে প্রচার মিছিল সিপিআইএম-এর
প্রায় সাত বছর পর ফের দার্জিলিঙে প্রচার মিছিল করল সিপিআইএম। আজ পাহাড়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলের কর্মী সমর্থকরা দলীয় ভোট প্রচারে অংশ নেন। মিছিলে পা মেলান দার্জিলিং কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী সমন পাঠক। দার্জিলিং শহরের বিভিন্ন এলাকা পরিক্রমা করে মিছিল। লোকসঙ্গীত এবং লোকনৃত্য শিল্পীরাও এদিনের মিছিলে অংশ নেন।
প্রায় সাত বছর পর ফের দার্জিলিঙে প্রচার মিছিল করল সিপিআইএম। আজ পাহাড়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলের কর্মী সমর্থকরা দলীয় ভোট প্রচারে অংশ নেন। মিছিলে পা মেলান দার্জিলিং কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী সমন পাঠক। দার্জিলিং শহরের বিভিন্ন এলাকা পরিক্রমা করে মিছিল। লোকসঙ্গীত এবং লোকনৃত্য শিল্পীরাও এদিনের মিছিলে অংশ নেন।
এদিকে, শাসকদল ও মোর্চার সংঘাতের আবহেই ভোট হতে চলেছে পাহাড়ে। রয়েছে অশান্তির আশঙ্কাও। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি রুখতে তত্পর প্রশাসনও। আজ থেকেই দার্জিলিং,কালিম্পং,সোনাদায় শুরু হয়ে গেল সিআরপিএফের টহলদারি।
ভোট ঘিরে জমজমাট পাহাড়। একদিকে মোর্চার প্রচার। পাল্টা প্রচারে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। জমি ছাড়তে রাজি নয় সিপিআইএম,কংগ্রেস,বিজেপি। পাহাড়ের ভোটযুদ্ধ ঘিরে চলছে চুলচেরা হিসেব নিকেশ। নিজেদের জমি ধরে রাখতে মরিয়া মোর্চা নেতৃত্ব। শাসকদল-ও মোর্চার সংঘাতের আবহ নিয়েই ভোট হতে চলেছে পাহাড়ে।ভোটের আগে তাই কোনও রকম ঝুঁকি নিতে নারাজ জেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার থেকেই পাহাড়ের বেশকিছু জায়গায় শুরু হয়ে গেল সিআরপিএফের টহল দারি।
প্রাথমিকভাবে যে সব এলাকায় বিরোধীদের প্রভাব বেশি সেখানেই নজরদারি বাড়ানো হয়েছে সিআরপিএফের। আধা সামরিক বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে সোনাদা,কার্শিয়াং ও দার্জিলিংয়ের কিছু এলাকায়। এই মুহুর্তে দার্জিলিংয়ে ছয় কোম্পানি সিআরপিএফ রয়েছে। দার্জিলিং জেলার জন্য বাড়তি আরও ২২ কোম্পানি সিআরপিএফ চেয়ে পাঠিয়েছে জেলা প্রশাসন।