মালিপাঁচঘড়ায় পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, থানায় ৫ ঘণ্টা আটকে রাখার অভিযোগ সন্তোষ পাঠককে
পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠল মালিপাঁচঘড়া থানার পুলিসের বিরুদ্ধে। পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা আটকে রাখা হয় উত্তর হাওড়ার কংগ্রেস প্রার্থী সন্তোষ পাঠককে। অথচ কংগ্রেস প্রার্থীর অভিযোগের ভিত্তিতে তৃণমূলের কোনও কর্মীকেই জিজ্ঞাসাবাদ বা আটক করেনি পুলিস। শেষ পর্যন্ত সন্তোষ পাঠককে ছেড়ে দেওয়া হলেও আটকে রাখা হয় দুই কংগ্রেস কর্মীকে। অভিযোগ, আহত কংগ্রেস কর্মীকে হাসপাতালে না পাঠিয়ে আটকে রাখা হয়।
হাওড়া : পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠল মালিপাঁচঘড়া থানার পুলিসের বিরুদ্ধে। পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা আটকে রাখা হয় উত্তর হাওড়ার কংগ্রেস প্রার্থী সন্তোষ পাঠককে। অথচ কংগ্রেস প্রার্থীর অভিযোগের ভিত্তিতে তৃণমূলের কোনও কর্মীকেই জিজ্ঞাসাবাদ বা আটক করেনি পুলিস। শেষ পর্যন্ত সন্তোষ পাঠককে ছেড়ে দেওয়া হলেও আটকে রাখা হয় দুই কংগ্রেস কর্মীকে। অভিযোগ, আহত কংগ্রেস কর্মীকে হাসপাতালে না পাঠিয়ে আটকে রাখা হয়।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘুঁসুরিতে পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে বচসা ও পরে হাতাহাতি, সংঘর্ষ বাঁধে সিপিএম এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে। সংঘর্ষে আহত হন দুপক্ষের বেশ কয়েকজন। এরপরই মালিপাঁচঘড়া থানায় অভিযোগ জানাতে যান সন্তোষ পাঠক। সন্তোষ পাঠকের বিরুদ্ধে সংঘর্ষে মদত দেওয়ার অভিযোগ এনে থানায় যান তৃণমূল প্রার্থী লক্ষ্ণীরতন শুক্লা এবং তাঁর অনুগামীরাও। সন্তোষ পাঠককে গ্রেফতারের দাবিতে থানা ঘেরাও শুরু হয়। অভিযোগ, ছবি তুলতে গেলে তৃণমূলকর্মীদের হাতে আক্রান্ত হন চব্বিশ ঘণ্টার চিত্র সাংবাদিকসহ অন্যান্য সংবাদমাধ্যমের কর্মীরাও। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নামানো হয় raf এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীকে।
কেন তৃণমূলের কোনও কর্মীকে আটক না করে, তাঁকেই আটক করা হল, সে নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কংগ্রেস প্রার্থী। বিষয়টি কমিশনের নজরে এনেছেন তিনি।