কবে হবে বাকি ৭টি পুরসভার ভোট? দিন নির্ধারণে শাসক-বিরোধী চাপানউতোর
রাজ্যে সাতটি পুরসভায় এখনও নির্বাচন বাকি। কয়েকটি পুরসভার মেয়াদ ইতিমধ্যে ফুরিয়েছে। কয়েকটির শেষের পথে। কিন্তু কবে হবে ভোট? এ প্রশ্নের জবাব এখনও অজানা। বিরোধীদের অভিযোগ, হার নিশ্চিত বুঝে, ভোটের ময়দানে এখনই নামতে নারাজ শাসক দল। চেষ্টা চলছে ভোট পিছনোর।
ব্যুরো: রাজ্যে সাতটি পুরসভায় এখনও নির্বাচন বাকি। কয়েকটি পুরসভার মেয়াদ ইতিমধ্যে ফুরিয়েছে। কয়েকটির শেষের পথে। কিন্তু কবে হবে ভোট? এ প্রশ্নের জবাব এখনও অজানা। বিরোধীদের অভিযোগ, হার নিশ্চিত বুঝে, ভোটের ময়দানে এখনই নামতে নারাজ শাসক দল। চেষ্টা চলছে ভোট পিছনোর।
পুরভোটের একটি পর্ব মিটে গেলেও, এখনও বাকি আরেক পর্ব। ভোটের দোরগোড়ায় সাতটি পুরসভা। তা নিয়েই টানাপোড়েন তুঙ্গে শাসক-বিরোধী দুই শিবিরে।
হাইকোর্ট ইতিমধ্যে জানিয়েছে, দু মাসের মধ্যে ওই সাত পুরসভায় ভোট করাতে হবে সরকারকে। যদিও প্রধান বিচারপতির ওই নির্দেশের পরই, সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে সরকারপক্ষ।
বিষয়টি এখন ঝুলে আদালতে।
আর এখানেই ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন বিরোধীরা। তাঁদের অভিযোগ, শাসক দল ইচ্ছে করেই ভোট এড়ানোর চেষ্টা করছে।
আগামী মাসেই শেষ হচ্ছে বিধাননগর পুরসভার মেয়াদ। মেয়াদ পূর্ণ হচ্ছে রাজারহাট-গোপালপুর পুরসভারও। গত লোকসভায় এখানকার পঁচিশটি ওয়ার্ডের মধ্যে একুশটি পেয়েছিল বিজেপি। তাঁদের দাবি, এখানে কর্পোরেশন গঠনের নামে ভোট করাতে দেরি করে, আসলে নিজেদের ঘর গোছাতে ব্যস্ত তৃণমূল।
এই এলাকায় তৃণমূলের অন্দরে প্রবল গোষ্ঠীদ্বন্দ্বও, ভোট পিছনোর কারণ বলে অভিযোগ বিরোধীদের।
লোকসভা ভোটে বাবুল ফ্যক্টরের পর আসানসোলে এখনই ভোট করতে নারাজ তৃণমূল। এক ছবি রাণীগঞ্জ, জামুড়িয়া, কুলটি সহ বাকি পুরসভাগুলিতেও।