বারুইপুর পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ টোটো চালকদের
বারুইপুর পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ তুলল স্থানীয় টোটো চালকরা। ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয় টোটো চালকরা। পুলিসের সামনেই চলে ঝামেলা। পরে অবশ্য একটা মীমাংসা হয়। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কোনও মীমাংসাই হয়নি, ভাইস চেয়ারম্যান গৌতম দাসের ভয়ে সব কিছু মেনে নিতে বাধ্য হয়েছেন টোটো চালকরা। একে তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলর। তার ওপর পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান। স্থানীয় মানুষজন বলেন, বিধায়কেরও খুব কাছের মানুষ গৌতম দাস। ফলে দাপটও যথেষ্ট।
ওয়েব ডেস্ক: বারুইপুর পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ তুলল স্থানীয় টোটো চালকরা। ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয় টোটো চালকরা। পুলিসের সামনেই চলে ঝামেলা। পরে অবশ্য একটা মীমাংসা হয়। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কোনও মীমাংসাই হয়নি, ভাইস চেয়ারম্যান গৌতম দাসের ভয়ে সব কিছু মেনে নিতে বাধ্য হয়েছেন টোটো চালকরা। একে তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলর। তার ওপর পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান। স্থানীয় মানুষজন বলেন, বিধায়কেরও খুব কাছের মানুষ গৌতম দাস। ফলে দাপটও যথেষ্ট।
আরও পড়ুন জলপাইগুড়ির মালবাজারের গ্রামবাসীদের কাছে টাকা পৌঁছলো কীভাবে জানুন!
সৌমেন্দু ধাড়া নামে এই টোটো চালক বারুইপুর কল্যাণপুর রোডে টোটো চালান। তাঁর অভিযোগ, উড়ালপুরের কাছে তাঁকে মারধর করেছেন কাউন্সিলর গৌতম দাস। শুধু সৌমেন্দু নন। গৌতম দাসের যে মারধরের অভ্যেস আছে এমন অভিযোগ অনেকেরই। ঘটনায় উত্তেজিত টোটো চালকরা থানায় অভিযোগ জানাতে যান। এদিকে এই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছে যান খোদ গৌতম দাস। তাঁর সঙ্গে বচসা বেধে যায় টোটো চালকদের। এই সময়ে আসরে নামেন গৌতম দাসের এক অনুগামী। পাঁচ মিনিট নয় দু মিনিটেই ফাঁকা । পরে গৌতম দাস কথা বলেন টোটো চালকদের সঙ্গে। যখন ঝামেলা হচ্ছে সেই সময় ঘটনাস্থলে ছিল পুলিস। অথচ পুলিস কোনও অভিযোগ নেয়নি। আবার যারা উত্তেজিত হয় অভিযোগ জানাতে গিয়েছিলেন তাঁরাও চুপ। আরা যার দূর থেকে দাড়িয়ে দেখছিলেন। তারা বললেন একেই বলে বাঘে গরুতে এক খাটে জল খাওয়ানো।
আরও পড়ুন ৫০০ এবং হাজার টাকার নোট বাতিলের পর কৃষকদের জন্য সুখবর