পুরুষের শুক্রানু ছাড়াই নাকি মা হবেন নারীরা!
প্রাণের উত্পত্তি কীভাবে হয়? এর উত্তর আশা করি সকলেরই জানা। ডিম্বাণু আর শুক্রাণু একসঙ্গে মিশলেই তা থেকে প্রানের জন্ম হয়। সে মানুষ হোক কিংবা যে কোনও প্রানী। সন্তান হওয়ার পদ্ধতি সকলের ক্ষেত্রেই এক। কিন্তু এ ছাড়া আর কোনও উপায় কী আপনাদের জানা আছে? কৃত্রিমভাবে তো আর যাই হোক নিশ্চয়ই প্রানের জন্ম দেওয়া সম্ভব নয়? কিন্তু এখন নাকি তাও সম্ভব!!!
ওয়েব ডেস্ক: প্রাণের উত্পত্তি কীভাবে হয়? এর উত্তর আশা করি সকলেরই জানা। ডিম্বাণু আর শুক্রাণু একসঙ্গে মিশলেই তা থেকে প্রানের জন্ম হয়। সে মানুষ হোক কিংবা যে কোনও প্রানী। সন্তান হওয়ার পদ্ধতি সকলের ক্ষেত্রেই এক। কিন্তু এ ছাড়া আর কোনও উপায় কী আপনাদের জানা আছে? কৃত্রিমভাবে তো আর যাই হোক নিশ্চয়ই প্রানের জন্ম দেওয়া সম্ভব নয়? কিন্তু এখন নাকি তাও সম্ভব!!!
চিনের কয়েকজন বিজ্ঞানী দাবি করেছেন যে, তাঁরা নাকি কৃত্রিম উপায় শুক্রাণু প্রস্তুত করতে সক্ষম। আর তার থেকে নাকি বাচ্চার জন্মও সম্ভব। তবে তাঁরা শুধু দাবিই করেননি, জানিয়েছেন যে, তাঁরা কৃত্রিম উপায় ইঁদুরের শুক্রাণু তৈরি করেছেন। আর ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে অন্য একটি ইঁদুরের শরীরে সেই শুক্রাণু প্রতিস্থাপন করে তা থেকে স্বাভাবিক এবং সুস্থ ইঁদুরের বাচ্চার জন্ম হয়েছে।
তাঁরা দাবি করেছেন যে, এই এখই উপায় মানুষের দেহেও কৃত্রিম শুক্রাণু ইন্ট্রাসাইটোপ্লাসমিক স্পার্ম ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে প্রতিস্থাপন করলে পুরুষের সাহায্য ছাড়াই সন্তানের জন্ম দিতে পারবেন মহিলারা। কিন্তু অনেক জায়গাতেই এরকম কৃত্রিম উপায় গর্ভধারণ আইনত অপরাধ। প্রসঙ্গে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বহু মহিলারই সন্তান ধারণ ক্ষমতা থাকে না। বা অনেক পুরুষেরই শুক্রাণুর সমস্যা থাকে। অনেক চিকিত্সার পরেও তাঁরা এর কোনও সমাধান করতে পারেন না। কিন্তু এবার এই উপায় মহিলাদের গর্ভধারণের অনেক সমস্যার সমাধান হবে। এটি কোনও ক্ষতিকর উপায় নয়। বরং এর থেকে অনেক লাভবান হবেন নারী পুরুষ উভয়েই।