মঙ্গলে মানুষের পাকাপাকি বাসস্থান ১৫ বছরের মধ্যেই! বলছে নাসা
তখনও ভোর হবে, সূর্যের আলোয়। নামবে রাত। রাতের বেলায় একসঙ্গে একজোড়া চাঁদের আলো ভরিয়ে দেবে চারপাশ। থুড়ি ফোবস আর ডিমোসের জোছনা। কারণ? তখন যে আপনি মঙ্গলে। লালগ্রহে বসতি স্থাপনের ভাবনাচিন্তা রয়েছে নাসার। তাই সেদিন তো আর বেশি দূরে নেই। নাসা বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যেই মঙ্গলে মানুষের থাকার পাকাপাকি জায়গা হয়ে যাবে।
ওয়েব ডেস্ক: তখনও ভোর হবে, সূর্যের আলোয়। নামবে রাত। রাতের বেলায় একসঙ্গে একজোড়া চাঁদের আলো ভরিয়ে দেবে চারপাশ। থুড়ি ফোবস আর ডিমোসের জোছনা। কারণ? তখন যে আপনি মঙ্গলে। লালগ্রহে বসতি স্থাপনের ভাবনাচিন্তা রয়েছে নাসার। তাই সেদিন তো আর বেশি দূরে নেই। নাসা বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যেই মঙ্গলে মানুষের থাকার পাকাপাকি জায়গা হয়ে যাবে।
পৃথিবীর বাইরে কোথাও প্রাণ আছে কিনা। সে সন্ধান আজকের নয়। বিজ্ঞানের উন্নতি আজ আমাদের জানিয়েছে মঙ্গলের জলের অস্তিত্বের কথা। এখন থেকেই তাই লালগ্রহে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখছে নাসা। নিজেদের পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করে নাসা জানিয়েছে, লালগ্রহে পৃথিবীর ওপর নির্ভরশীল বসতি গড়ে তুলতে পারলেই বছরের পর বছরের গবেষণা সাফল্য পাবে। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে যদিও ২০৩০ হয়ে য়াবে।