দস্যি হস্তিশাবকদের বাগে আনতে গানই অস্ত্র সাঙ্গডুয়েনের!

সাঙ্গডুয়েনের লুলাবাই না শুনলে ঘুমই আসতে চায়না থাইল্যান্ডের চিয়াঙ্গমাইয়ের এলিফ্যান্ট নেচার পার্কের হস্তি শাবকদের। তবে শুরুতে বিষয়টা খুব একটা সহজ ছিল না। তাতে উত্সাহ  হারাননি তিনি। দস্যি হস্তিশাবকদের বাগে আনতে এখন গানই অস্ত্র সাঙ্গডুয়েনের। এভাবেই সন্তানস্নেহে হাতিদের ঘুম পাড়ান সাঙ্গডুয়েন চ্যাইলআর্ট।

Updated By: Jun 15, 2016, 11:44 AM IST
দস্যি হস্তিশাবকদের বাগে আনতে গানই অস্ত্র সাঙ্গডুয়েনের!

ওয়েব ডেস্ক: সাঙ্গডুয়েনের লুলাবাই না শুনলে ঘুমই আসতে চায়না থাইল্যান্ডের চিয়াঙ্গমাইয়ের এলিফ্যান্ট নেচার পার্কের হস্তি শাবকদের। তবে শুরুতে বিষয়টা খুব একটা সহজ ছিল না। তাতে উত্সাহ  হারাননি তিনি। দস্যি হস্তিশাবকদের বাগে আনতে এখন গানই অস্ত্র সাঙ্গডুয়েনের। এভাবেই সন্তানস্নেহে হাতিদের ঘুম পাড়ান সাঙ্গডুয়েন চ্যাইলআর্ট।

এমন দৃশ্য বড় একটা দেখা যায়না। থাইল্যান্ডের চিয়াঙ্গ মাইয়ের এই (এলিফ্যান্ট নেচার পার্কে) চিড়িয়াখানায় গেলে দেখা মিলবে এমনই বিরল দৃশ্যের। শুরুটা খুব একটা সহজ ছিলনা। বছর ছয়েক আগে এমনই গান গেয়ে হাতিদের বাগে আনার চেষ্টা করেন সাঙ্গডুয়েন। কিন্তু তাতে একেবারেই সাড়া দেয়নি হাতির দল। কিন্তু তাতে একেবারেই হতোদ্যম হননি তিনি। বরং দামাল হাতিদের বশে আনতে গানকেই সম্বল করেছিলেন তিনি। কয়েকটা দিন যাওয়ার পর সত্য সত্যিই তাতে কাজ হল। একদিন সাঙ্গডুয়েনের গান শুনে দামাল হাতির দল শান্ত হল।

আর এখন সাত বছরের ফা মাইয়ের লুলাবাই না শুনলে ঘুমই আসতে চায় না। আর বছর তিনেকের  ডক মাই গান শুনে লাফালাফি জুড়ে দেয়। সাঙ্গডুয়েনের গান এখন (এলিফ্যান্ট নেচার পার্কের) চিড়িয়াখানার দর্শকদের মুখে মুখে। তাঁর লোরি শুনে যদি বাড়ির দস্যি ছেলেটা খানিক শান্ত হয়।

.