ডাকাত ধরতে এবার বাংলাদেশে কলকাতা পুলিস
বেনিয়াপুকুর-হরিদেবপুর-লেক। গতকয়েকমাসে শহরজুড়ে একের পর এক ডাকাতি। নেপথ্যে সেই বাংলাদেশি গ্যাং। ডাকাত ধরতে এবার তাই বাংলাদেশ যাচ্ছে কলকাতা পুলিস। দু-একদিনের মধ্যেই গোয়েন্দা বিভাগের এক ইন্সপেক্টরের নেতৃত্বে রওনা হচ্ছে পুলিসের টিম।
ওয়েব ডেস্ক: বেনিয়াপুকুর-হরিদেবপুর-লেক। গতকয়েকমাসে শহরজুড়ে একের পর এক ডাকাতি। নেপথ্যে সেই বাংলাদেশি গ্যাং। ডাকাত ধরতে এবার তাই বাংলাদেশ যাচ্ছে কলকাতা পুলিস। দু-একদিনের মধ্যেই গোয়েন্দা বিভাগের এক ইন্সপেক্টরের নেতৃত্বে রওনা হচ্ছে পুলিসের টিম।
সোনারপুরে সোনার দোকানে ভয়াবহ ডাকাতি। পুলিস নিশ্চিত, পিছনে বাংলাদেশি গ্যাং। বাসন্তীর ঢুঁড়ি থেকে সোমবারই গ্রেফতার করা হয়েছে খুন ও ডাকাতিতে মূল অভিযুক্ত লাবলু সর্দারকে। তাকে জেরা করতেই বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
গোল্ডলোন কোম্পানিতে লুঠের পিছনেও হাত ছিল বাংলাদেশি গ্যাংয়ের। বেনিয়াপুকুরে লুঠের পর দলটি ফিরে যায় বাংলাদেশে। হরিদেবপুর এবং লেক এলাকার ডাকাতিতেও জড়িত এই গ্যাং। কলকাতা পুলিসের হিসেব অনুযায়ী, গত কয়েকমাসে শহরে যত ডাকাতি হয়েছে তার বেশিরভাগের পিছনেই বাংলাদেশি ডাকাতদল। তাই এদের সন্ধানে এবার বাংলাদেশ যাচ্ছে কলকাতা পুলিসের বিশেষ টিম।
দু-একদিনের মধ্যেই তদম্তকারী টিম বাংলাদেশ রওনা দেবে। বাংলাদেশ পুলিসের সাহায্য নিয়ে সেখানেই তদন্ত হবে। অন্যদিকে, সেদিন যে অটো চড়ে সোনার দোকানে চড়াও হয় দুষ্কৃতীদল সেটি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিস।
ডাকাতদলের তাণ্ডবের প্রতিবাদে মঙ্গলবার জেলা জুড়ে সোনার দোকান বনধের ডাক দেয় স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতি। বন্ধ ছিল জেলার অধিকাংশ সোনার দোকান। (আরও পড়ুন- শহরে ফের ধর্ষণের অভিযোগ, ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি তুলে ব্ল্যাকমেল)