ইসলামি স্টেটকে ক্ষমা নয়, কঠিন বদলা চায় শান্তিকামী জাপান
সিরিয়ায় কাজের সূত্রে গিয়েছিলেন জাপানি সাংবাদিক কেনজি গোতো। কিন্তু ফেরা হয়নি আর। ইসলামিক স্টেট জঙ্গিদের হাতে প্রাণ গিয়েছে তাঁর। জঙ্গি সংগঠনের তরফে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গিয়েছে তাঁর মুণ্ডহীন দেহের ছবি। ঘটনার পরই ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙে গিয়েছে জাপানের। শান্তির পথ থেকে সরে এসে জাপান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে ক্ষমা নয়।
ওয়েব ডেস্ক: সিরিয়ায় কাজের সূত্রে গিয়েছিলেন জাপানি সাংবাদিক কেনজি গোতো। কিন্তু ফেরা হয়নি আর। ইসলামিক স্টেট জঙ্গিদের হাতে প্রাণ গিয়েছে তাঁর। জঙ্গি সংগঠনের তরফে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গিয়েছে তাঁর মুণ্ডহীন দেহের ছবি। ঘটনার পরই ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙে গিয়েছে জাপানের। শান্তির পথ থেকে সরে এসে জাপান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে ক্ষমা নয়।
সংবাদ মাধ্যম এনএইচকে সূত্রে খবর জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে বলেছেন, "এই ধরণের জঙ্গি কার্যকলাপে আমরা শোকাহত, ক্ষুব্ধ। এর কঠিনতম বদলা নিতে চাই। ইউনাইটেড নেশনস সিকিউরিটি কাউন্সিলের সদস্যরা এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন আমরা গোতোর নৃশংস হত্যার প্রতিবাদ জানাচ্ছি। অপরাধীদের কছিনতম শাস্তি হোক। এই হত্যা প্রতিদিন সিরিয়ায় কর্মরত অসংখ্য সাংবাদিকদের জীবনের অনিশ্চয়তাকে তুলে ধরেছে। সিরিয়া ও ইরাকের হাজার হাজার মানুষের ওপর নৃশংস অত্যাচারের নিদর্শন বারবার তুলে ধরছে ইসলামিক স্টেট।"
জাপানের প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, "মধ্যপ্রাচ্যে শান্তিরক্ষা ও উন্নয়নের স্বার্থে জাপানের দায়বদ্ধতাকে আমরা সাধুবাদ জানাই। এই অঞ্চলের নিরীহ মানুষদের ওপর অত্যাচারে জাপান বরাবরই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।"