গবেষকরা বলছেন, মিশরীয় সভ্যতার মতোই খুব শিগগিরি ধ্বংস হবে পৃথিবী
পৃথিবী কি ধ্বংস হবে? এই প্রশ্ন চিরকাল ছিল এবং আছে মানুষের মধ্যে। আর এবার সেই প্রশ্নকে আরও একটু উসকে দিলো মিশরীয়দের একটা প্রত্নতাত্বিক আবিষ্কার। মিশরীয় রাজ পরিবারের একটা কালো ইতিহাস আছে। আর এবার সেটাই উদ্ভাসিত হতে চলেছে। আর সেই সূত্রধরেই বলা হচ্ছে, যেভাবে অতীতে মিশরীয় সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে, সেভাবেই বর্তমানেও একদিন ঠিক শেষ হয়ে যাবে আজকের সভ্যতা।
ওয়েব ডেস্ক: পৃথিবী কি ধ্বংস হবে? এই প্রশ্ন চিরকাল ছিল এবং আছে মানুষের মধ্যে। আর এবার সেই প্রশ্নকে আরও একটু উসকে দিলো মিশরীয়দের একটা প্রত্নতাত্বিক আবিষ্কার। মিশরীয় রাজ পরিবারের একটা কালো ইতিহাস আছে। আর এবার সেটাই উদ্ভাসিত হতে চলেছে। আর সেই সূত্রধরেই বলা হচ্ছে, যেভাবে অতীতে মিশরীয় সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে, সেভাবেই বর্তমানেও একদিন ঠিক শেষ হয়ে যাবে আজকের সভ্যতা।
চেক প্রজাতন্ত্রের একটি ঐতিহাসিক দল মিশরে খনন কাজ চালাচ্ছিলো। তখনই তাঁরা খুঁজে পান, মিশরীয় সভ্যতার এক রানী খেনটাকাসের মাথার খুলি। আর সেই খুলির বিশ্লেষণ করতে গিয়ে তাঁরা জানতে পারেন, ঠিক কীভাবে মিশরীয় সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। আর একটি জায়গায় সেখা রয়েছে, যেদিন এটি পাওয়া যাবে, সেদিনই ধ্বংস হয়ে যাবে পৃথিবী! এই রানী খেনটাকাসের স্বামী ছিলেন ফ্যারাও নেফ্রেফ্রে। আর পুরনো দিনের সেই সভ্যতাকে নিয়ে খুঁটিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে যে, আজ থেকে ঠিক সাড়ে চার হাজার বছর আগে পৃথিবীর অবস্থা যেমন ছিল, আজও তেমন রয়েছে। খেনটাকাস যখন জীবীত ছিলেন আজকের পৃথিবী ঠিক মিশরের মতোই ছিল। কিন্তু তিনি মারা যাওয়ার ২০০ বছরের মধ্যে একেবারেই বদলে যায় সবকিছু। নীলনদের জলবায়ুর পরিবর্তন হয়। আর সেই সঙ্গে মিশরীয় সভ্যতা একেবারে ধ্বংস হয়ে যায়। ইতিহাসবিদরা বলছেন, আজকের পৃথিবীও যেকোনও দিন মিশরীয় সভ্যতার মতোই হারিয়ে যাবে।
প্রোফেসর বার্তা বলেছেন, 'তখনকার দিনে যে সমস্যাগুলো তৈরি হয়েছিল মিশরীয় সভ্যতাকে ঘিরে, এখনও ঠিক তেমন কিছুই ঘটতে চলেছে পৃথিবীর সঙ্গে।' তার কারণ, এই মাথার খুলিটা পাওয়া গেলেই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে, এমনটাই বলা হয়েছে।