মুর্সীর ফতোয়া, দ্বিধাবিভক্ত মিশর
প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুর্সির ফতোয়া কি যুক্তিযুক্ত? এই একটা প্রশ্নই এখন কার্যত দু`ভাগ করে দিয়েছে মিশরকে। প্রেসিডেন্টপন্থীদের মতে মুর্সির ডিক্রি আদতে প্রশাসনকে আরও মজবুত করবে। আর এই যুক্তিকে জোরালো করতে ইতিমধ্যেই পধে নেমে প্রচারও শুরু করে দিয়েছন তারা। কিন্তু, রয়েছে বিরুদ্ধ মতও। মুর্সির ডিক্রিকে বাতিলের দাবিতে মিশরের রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ শুরু করেছেন বহু মানুষ। আর এই মিছিল-পাল্টা মিছিলের জেরেই ফের সংবাদ শিরোনামে মিশরের তাহরির স্কোয়ার।
প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুর্সির ফতোয়া কি যুক্তিযুক্ত? এই একটা প্রশ্নই এখন কার্যত দু`ভাগ করে দিয়েছে মিশরকে। প্রেসিডেন্টপন্থীদের মতে মুর্সির ডিক্রি আদতে প্রশাসনকে আরও মজবুত করবে। আর এই যুক্তিকে জোরালো করতে ইতিমধ্যেই পধে নেমে প্রচারও শুরু করে দিয়েছন তারা।
কিন্তু, রয়েছে বিরুদ্ধ মতও। মুর্সির ডিক্রিকে বাতিলের দাবিতে মিশরের রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ শুরু করেছেন বহু মানুষ। আর এই মিছিল-পাল্টা মিছিলের জেরেই ফের সংবাদ শিরোনামে মিশরের তাহরির স্কোয়ার।
গত শুক্রবার থেকে লাগাতার চলছে হিংসা। লাঠি-কাঁদানে গ্যাসেও দমানো যায়নি প্রেসিডেন্ট বিরোধী আন্দোলনকে।
গত বৃহস্পতিবার ডিক্রি জারি করে প্রেসিডেন্ট মুর্সি জানিয়ে দিয়েছেন, পরবর্তী নির্বাচনে সংসদ গঠন না হওয়া পর্যন্ত তাঁর সিদ্ধান্তকে মিশরের মাটিতে কোনওভাবেই চ্যালেঞ্জ করা যাবে না। মিশরের কোনও আদালতই সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না বলেও ডিক্রিতে ঘোষণা করেছেন মুর্সি। আগামী বছরের শেষদিকে ভোট হতে পারে মিশরে।