পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয় জঙ্গি হানার নেপথ্যে কে?
পাকিস্তানে বাচা খান ইউনিভার্সিটিতে জঙ্গি হানার নেপথ্যে কে? এবার ধোঁয়াশে তাই ঘিরেও। কাল ঘটনার পরেই দায় স্বীকার করে তেহরিক ই তালিবান।বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলা চালিয়েছে তাঁদেরই চার জঙ্গি। সংবাদমাধ্যমের দফতরে ফোন করে জানান তালিবান কমান্ডার উমর মনসুর। এরপর সন্ধেয় অবশ্য লিখিত বিবৃতি দিয়ে দায় অস্বীকার করে একই সংগঠনের মুখপাত্র। তাঁর দাবি অসামরিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পড়ুয়ারা দেশের ভবিষ্যত। তাই তাঁদের সুরক্ষা দেওয়া তালিবানদের কর্তব্য।
ওয়েব ডেস্ক: পাকিস্তানে বাচা খান ইউনিভার্সিটিতে জঙ্গি হানার নেপথ্যে কে? এবার ধোঁয়াশে তাই ঘিরেও। কাল ঘটনার পরেই দায় স্বীকার করে তেহরিক ই তালিবান।বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলা চালিয়েছে তাঁদেরই চার জঙ্গি। সংবাদমাধ্যমের দফতরে ফোন করে জানান তালিবান কমান্ডার উমর মনসুর। এরপর সন্ধেয় অবশ্য লিখিত বিবৃতি দিয়ে দায় অস্বীকার করে একই সংগঠনের মুখপাত্র। তাঁর দাবি অসামরিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পড়ুয়ারা দেশের ভবিষ্যত। তাই তাঁদের সুরক্ষা দেওয়া তালিবানদের কর্তব্য।
হামলার পিছনে তাদের হাত নেই বলেই জানান মহম্মদ খোরাসানি। আর এরপরেই তৈরি হয় নয়া বিতর্ক। দায় স্বীকারে জটিলতা ঘিরে ফের প্রকাশ্যে চলে আসে পাক তালিবান নেতৃত্বের মতবিরোধও। সন্ত্রাসের দায় নিয়ে এই স্ববিরোধিতা কেন?মনে করা হচ্ছে উমর মনসুর পাক তালিবান প্রধান মৌলানা ফজলুল্লার অনুগত হওয়াতেই দায় স্বীকার করেন। অন্যদিকে বিরোধী গোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে সেই দায় নাকচ করেন মুখপাত্র মহম্মদ খোরাসানি।