হদিস মিলল অওলাকির দেহের
শুক্রবার বিমান হামলায় আল কায়দার ইয়েমেন শাখার নেতা আনওয়ার আল-অওলাকির মৃত্যুর খবর জানানো ছাড়া, বিশেষ কোনো তথ্য জানায়নি ইয়েমেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। পরে ওয়াশিংটনে ইয়েমেন দূতাবাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সৌদি আরব সীমান্ত সংলগ্ন জাওয়াফ প্রদেশের খাসেফ শহর থেকে সামান্য দূরে বিমান হামলায় নিহত হন অওলাকি।
শুক্রবার বিমান হামলায় আল কায়দার ইয়েমেন শাখার নেতা আনওয়ার আল-অওলাকির মৃত্যুর খবর জানানো ছাড়া, বিশেষ কোনো তথ্য জানায়নি ইয়েমেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। পরে ওয়াশিংটনে ইয়েমেন দূতাবাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সৌদি আরব সীমান্ত সংলগ্ন জাওয়াফ প্রদেশের খাসেফ শহর থেকে সামান্য দূরে বিমান হামলায় নিহত হন অওলাকি। এই ড্রোন হামলার ঘটনায় হাত ছিল সিআইএ -এর। তাঁর মৃত্যুর পর ভার্জিনিয়ায় আল-হিজরা ইসলামিক সেন্টারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, এখানে যখন ইমাম হিসাবে নিয়োগ হয়েছিল অওলাকির, সেই সময় তাঁর মধ্যে বিপজ্জনক কাজকর্মের প্রতি কোনো ঝোঁক ছিল না। কিন্তু পরে ইয়েমেনে ধরা পড়া এবং জেলে পুলিসি অত্যাচারের ঘটনায় তিনি মৌলবাদী কাজকর্মে জড়িয়ে পড়েন। তবে যা-ই হয়ে থাকুক না কেন, সিআইএ যেভাবে ড্রোন হামলা চালিয়ে তাঁকে হত্যা করেছে, সেই ঘটনার নিন্দা করেছেন আল-হিজরা ইসলামিক সেন্টারে আসা মুসলিমরা। তাঁদের বক্তব্য, যিনিই খুনোখুনির রাজনীতি করুন না কেন, তা নিন্দনীয় এবং ইসলামবিরোধী। অওলাকির মৃত্যু একদিকে যেমন আমেরিকার পক্ষে স্বস্তিদায়ক অন্যদিকে তা আবার ভাবনায়ও রাখছে হোয়াইট হাউসকে। তাই কোনো রকম ঝুঁকি না নিয়ে তড়িঘড়ি কড়া সতর্কতা জারি করা হয়েছেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।