মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৮ জন বুদ্ধিজীবীকে হত্যার দায় মৃত্যুদণ্ড দুই আল-বদর নেতার
মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধের দায়ে আল-বদর বাহিনীর দুই নেতার মৃত্যুদণ্ড দিল বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল। ১৮ জন বুদ্ধিজীবীকে হত্যার দায়ে অনাবাসী বাংলাদেশি আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মইনুদ্দিনকে দোষী সাব্যস্ত করেছে ঢাকার আদালত। ১৯৭১ সালের ১১ থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ শিক্ষক, ৬ সাংবাদিক ও ৩ চিকিতসককে অপহরণ করে খুন করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধের দায়ে আল-বদর বাহিনীর দুই নেতার মৃত্যুদণ্ড দিল বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল। ১৮ জন বুদ্ধিজীবীকে হত্যার দায়ে অনাবাসী বাংলাদেশি আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মইনুদ্দিনকে দোষী সাব্যস্ত করেছে ঢাকার আদালত। ১৯৭১ সালের ১১ থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ শিক্ষক, ৬ সাংবাদিক ও ৩ চিকিতসককে অপহরণ করে খুন করা হয়।
রবিবার, সেই মামলায় ৬৫ বছরের দুই বদর নেতা আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মইনুদ্দিনকে দোষী সাব্যস্ত করল ঢাকার আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল। মানবতাবিরোধী ১১টি অভিযোগের সবকটিতেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন তাঁরা। আদালত জানিয়েছে, বুদ্ধিজীবী হত্যার মূল চক্রী ছিলেন আশরাফুজ্জামান খান। হত্যার পরিকল্পনা কার্যকর করার দায়িত্বে ছিলেন চৌধুরী মইনুদ্দিন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর আশরাফুজ্জামান খান চলে যান নিউ ইয়র্কে। চৌধুরী মইনুদ্দিন আশ্রয় নেন লন্ডনে। রবিবার, ফাঁসির সাজা ঘোষণার সময় দুজনের কেউই আদালতে হাজির ছিলেন না। মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় এটি নবম রায়। এর আগে, জামাতের ছয় নেতা ও বিএনপি-র দুই নেতাকে দণ্ডাদেশ দিয়েছিল ঢাকার আদালত।