লাইভটেক্সট-এর হাত ধরে পুনরুজ্জীবনের সন্ধানে ইয়াহু মেসেঞ্জার
সেই স্বর্ণযুগ আর নেই। নেই সেই একচ্ছত্র আধিপত্য। ফেসবুক মেসেঞ্জার, হোয়াটস অ্যাপস, ভাইবারের মত একের পর এক অ্যাপসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় এঁটে উঠতে না পেরে ইয়াহু মেসেঞ্জার এখন প্রায় ভেন্টিলেশনে। নস্টালজিয়া ছাড়া এই মেসেঞ্জার এখন আর চর্চায় প্রায় আসেই না। একদা জনপ্রিয়তম এই মেসেঞ্জার আরও একবার ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে। লাইভটেক্সট-এর মাধ্যমে পুনরুজ্জীবনের সন্ধানে সে।
ওয়েব ডেস্ক: সেই স্বর্ণযুগ আর নেই। নেই সেই একচ্ছত্র আধিপত্য। ফেসবুক মেসেঞ্জার, হোয়াটস অ্যাপস, ভাইবারের মত একের পর এক অ্যাপসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় এঁটে উঠতে না পেরে ইয়াহু মেসেঞ্জার এখন প্রায় ভেন্টিলেশনে। নস্টালজিয়া ছাড়া এই মেসেঞ্জার এখন আর চর্চায় প্রায় আসেই না। একদা জনপ্রিয়তম এই মেসেঞ্জার আরও একবার ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে। লাইভটেক্সট-এর মাধ্যমে পুনরুজ্জীবনের সন্ধানে সে।
যদিও সারা বিশ্বে এখনও এই অ্যাপের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হয়নি। শুধুমাত্র হংকং-এর বাজারে পরীক্ষামূলকভাবে এই অ্যাপ নিয়ে এসেছে ইয়াহু কর্তৃপক্ষ।
গত ১১ জুলাই এই অ্যাপ বাজারে এসেছে। তবে এখনও পর্যন্ত এই অ্যাপ স্কাইপ, ভাইবার বা ফেসটাইমের মত ভিডিও কল সাপোর্ট করছে না। এই অ্যাপে ভিডিও দেখা গেলেও, শোনা যাবে না কথা।
ভিডিও কলিংয়ের রমরমার যুগে ইয়াহুর এই নিঃশব্দ ভিডিও অ্যাপযে খুব একটা জায়গা করে নিতে পারবে না, তা মোটামুটি নিশ্চিত।
মোবাইল মেসেঞ্জার আপডেটিংয়ের ক্ষেত্রে ইয়াহু চিরকালই ধীরে চল নীতিতে বিশ্বাসী।
ইয়াহু কর্তৃপক্ষের মতে অবশ্য টেক্সটের সঙ্গে সঙ্গে ভিডিও কম্বো 'সংস্পর্শে থাকার নয়া এক রাস্তা খুলে দিয়েছে এই অ্যাপ।'
মেসেঞ্জিং ফিচারসে কিছু টুইস্ট রয়েছে লাইভটেক্সটে। এই অ্যাপটি এক সময়ে শুধুমাত্র 'ওয়ান টু ওয়ান কনভারসেশনে'-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ।