Saradha Scam Case: চিট ফান্ড মামলায় জামিন পেলেন সুদীপ্ত সেন...
Saradha Scam Case: জলপাইগুড়ি জেলা আদালতে ৪টি মামলা ছিল। এর মধ্যে ৩টি ছিল ভক্তিনগর থানার, একটি কোতোয়ালি থানার।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: জলপাইগুড়ি জেলা আদালতে ৪ টি মামলা ছিল। এর মধ্যে ৩ টি ছিল ভক্তিনগর থানার, একটি জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার। বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি আদালতে উঠেছিল এই ৪টি মামলা। এর মধ্যে ৩টি মামলায় জামিন পেলেন ভুয়ো অর্থলগ্নি সংস্থা সংক্রান্ত কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত সুদীপ্ত সেন। অন্য ১টি মামলা, যেটি ভক্তিনগর থানার মামলা ছিল, সেটি আলিপুর সিবিআই আদালতে স্থানান্তরিত হল বলে জানিয়েছেন সুদীপ্ত সেনের আইনজীবী শাক্যদীপ দাশগুপ্ত।
আরও পড়ুন: Anubrata Mandal: অনুব্রতর দিল্লি যাওয়া পাকা! কড়া পদক্ষেপ আসানসোল সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষের
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সুদীপ্ত সেনের আইনজীবী শাক্যদীপ দাশগুপ্ত আদালত চত্বরে দাঁড়িয়ে যা বলেন, তার মর্মার্থ-- একটি মামলায় সিবিআই চার্জশিট দিয়েছে। মহামান্য় আদালত কেসটিকে আলিপুর আদালতে ট্রান্সফার করলেন। বাকি যে তিনটি কেস ছিল, যেগুলি ৪২০, ৪০৬, ১২৪-- এই তিন কেসে জামিন হল সুদীপ্ত সেনের। তবে আগামী দিনে ট্রায়াল হবে।
আরও পড়ুন: দিঘায় এবার থেকে পর্যটকদের জন্য থাকছে আরও বড় চমক! জেনে নিন কেন...
সরকারি আইনজীবী মৃন্ময় ব্যানার্জি জানান, সুদীপ্ত সেন ৩টি কেসে জামিন পেয়েছেন এবং ১টি কেস কলকাতা সিবিআই আদালতে স্থানান্তরিত হয়েছে।
জলপাইগুড়ি জেলা আদালতে মোট ৪টি মামলার মধ্যে তিনটি মামলায় আজ জামিন পেলেন সারদাকর্তা সুদীপ্ত সেন। একটি মামলা আলিপুর সিবিআই কোর্টে স্থানান্তর করা হল। ২০১৩ ও ২০১৪ সালের এই মামলাগুলি ছিল সুদীপ্ত সেনের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি জেলা আদালতের মুখ্য বিচার বিভাগীয় আদালতে এই মামলার শুনানির জন্য কলকাতা থেকে সারদাকর্তা সুদীপ্ত সেনকে আনা হয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে ভক্তিনগর থানায় ছিল তিনটি মামলা, জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানায় ছিল একটি। এর মধ্যে ভক্তিনগর থানার মামলাটির চার্জশিট যেহেতু সিবিআই দিয়েছে সেকারণে বিচারক এই মামলাটি আলিপুর সিবিআই কোর্টে স্থানান্তর করার নির্দেশ দিয়েছেন। বাকি তিনটি মামলায় বিচারক জামিন দিয়েছেন সুদীপ্ত সেনকে। এর ফলে, জলপাইগুড়ি জেলায় আর কোনো মামলা থাকল না সুদীপ্ত সেনের বিরুদ্ধে। এই মামলাগুলিতে সুদীপ্ত সেনের সঙ্গে অভিযুক্ত ছিলেন কুণাল ঘোষ, দেবযানী মুখোপাধ্যায়-সহ আরও অনেকে। এঁদের জামিন আগেই হয়ে গিয়েছিল। বলে জানিয়েছেন সুদীপ্ত সেনের আইনজীবী৷