“বড়মা ঘরে নগ্ন ছিল, তাই যৌনাঙ্গে রড ঢুকিয়েছি”, ধূপগুড়িকাণ্ডে স্বীকারোক্তি অভিযুক্তের
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ধুপগুড়ি থানার আইসির নেতৃত্বাধীন তদন্তকারী দলের সদস্যরা। তার আগে বিকেলে নির্যাতিতাকে উন্নত চিকিত্সার জন্য জলপাইগুড়ির মাদার হাবে স্থানান্তরিত করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদন: “বড়মার স্বভাব খারাপ। আমি শাস্তি দিতে চেয়েছিলাম। সেদিন গরু চড়িয়ে ফেরার সময় দেখি ঘরের মধ্যে উলঙ্গ হয়ে রয়েছে বড়মা। আমি জঙ্গলে নিয়ে যাই। তারপর এই কাজ করি। বড়মাকে শাস্তি দিতেই যৌনাঙ্গে লোহার রড ঢুকিয়ে দিয়েছিলাম।” ধূপগুড়ি গণধর্ষণকাণ্ডে পুলিসি জেরায় কবুল করল মূল অভিযুক্ত রতনু মুণ্ডা।
আরও পড়ুন: গুলিতে মৃত্যু হল বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতার!
ধূপগুড়ি গণধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা সহ জামিন অযোগ্য একাধিক ধারায় মামলা করল রুজু করে পুলিস। ধূপগুড়িকান্ডে অভিযুক্তদের ২ দিনের পুলিশ হেফাজত দিল জলপাইগুড়ি সিজেএম আদালত।
আরও পড়ুন: বাড়িতে ঢেকে দেওরকে মদ দিলেন বৌদি! তারপর যা করলেন...
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ধুপগুড়ি থানার আইসির নেতৃত্বাধীন তদন্তকারী দলের সদস্যরা। তার আগে বিকেলে নির্যাতিতাকে উন্নত চিকিত্সার জন্য জলপাইগুড়ির মাদার হাবে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন ধুপগুড়ির বিধায়ক মিতালি রায়। জলপাইগুড়ির পুলিস সুপার জানিয়েছেন, গণধর্ষণের খবর পাওয়ার পরই নির্যাতিতার বয়ান রেকর্ড করে পুলিস। তল্লাসি চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হয়।
আরও পড়ুন: মোবাইল-প্রেমের গেরো, কিশোরের কপালে জুটল মায়ের থেকেও বয়সে বড় বউ
প্রসঙ্গত, রবিবার ধূপগুড়ির ঠাকুরপাট এলাকা থেকে এক মহিলাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। জানা যায়, জমি বিবাদের জেরেই দুই যুবক তাঁকে গণধর্ষণ করেছে। কিন্তু অভিযুক্তদের গ্রেফতারের পর জেরায় যে তথ্য উঠে এল, তা রীতিমতো শিউরে ওঠার মতোই। স্তম্ভিত দুঁদে পুলিস কর্তারাও।