রেকি করেই খড়দহে লুঠ করতে আসে ৩ ডাকাত

রেকি করেই লুঠ করতে আসে ৩ ডাকাত। কতক্ষণ অপারেশন হবে? কোন ভল্ট ভাঙা হবে? কোনপথে পালানো হবে? সবই আগে থেকেই স্থির করা ছিল। খড়দহের গোল্ড ফিনান্স সংস্থায় ডাকাতির তদন্তে এমনই অনুমান পুলিসের। এখনও কেউ ধরা পড়েনি। বডি ল্যাঙ্গুয়েজে আত্মবিশ্বাস স্পষ্ট। IIFL-এর অফিসে ঢোকা। তারপর ভল্ট থেকে সোনা লুঠ। CCTVতে ধরা পড়েছে ডাকাতদের কীর্তি কলাপ। তারা যে ওই দোকানের আতিপাতি চেনে, তা একনজর দেখলেই বোঝা যায়। নম্বর প্লেটহীন মোটরবাইকে খড়দহের দোকানে আসে তিন ডাকাত। তাদের একজন হিন্দিতে কথা বলছিল। যদিও উচ্চারণ শুনে প্রত্যক্ষদর্শীদের সন্দেহ, সে হিন্দিভাষী নয়। ডাকাতদের কাছে দেশি আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। পরিকল্পনা করে এলেও, বিকল্প পরিস্থিতির কথা ভেবে রাখেনি ডাকাতরা। মনে করছে পুলিস। তাই মহিলা গ্রাহক এসে পড়াতেই তারা হতচকিত হয়ে পড়ে। মহিলাকে গুলি করতে চায়নি ডাকাতরা। পুলিসের ধারনা পিস্তলের বাট দিয়ে মাথায় আঘাত করার সময়েই কোনওভাবে গুলি ছুটে যায়। এরপর তড়িঘড়ি একটি ভল্ট লুঠ করেই তারা পালায়।

Updated By: Apr 9, 2017, 09:42 PM IST
রেকি করেই খড়দহে লুঠ করতে আসে ৩ ডাকাত

ওয়েব ডেস্ক: রেকি করেই লুঠ করতে আসে ৩ ডাকাত। কতক্ষণ অপারেশন হবে? কোন ভল্ট ভাঙা হবে? কোনপথে পালানো হবে? সবই আগে থেকেই স্থির করা ছিল। খড়দহের গোল্ড ফিনান্স সংস্থায় ডাকাতির তদন্তে এমনই অনুমান পুলিসের। এখনও কেউ ধরা পড়েনি। বডি ল্যাঙ্গুয়েজে আত্মবিশ্বাস স্পষ্ট। IIFL-এর অফিসে ঢোকা। তারপর ভল্ট থেকে সোনা লুঠ। CCTVতে ধরা পড়েছে ডাকাতদের কীর্তি কলাপ। তারা যে ওই দোকানের আতিপাতি চেনে, তা একনজর দেখলেই বোঝা যায়। নম্বর প্লেটহীন মোটরবাইকে খড়দহের দোকানে আসে তিন ডাকাত। তাদের একজন হিন্দিতে কথা বলছিল। যদিও উচ্চারণ শুনে প্রত্যক্ষদর্শীদের সন্দেহ, সে হিন্দিভাষী নয়। ডাকাতদের কাছে দেশি আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। পরিকল্পনা করে এলেও, বিকল্প পরিস্থিতির কথা ভেবে রাখেনি ডাকাতরা। মনে করছে পুলিস। তাই মহিলা গ্রাহক এসে পড়াতেই তারা হতচকিত হয়ে পড়ে। মহিলাকে গুলি করতে চায়নি ডাকাতরা। পুলিসের ধারনা পিস্তলের বাট দিয়ে মাথায় আঘাত করার সময়েই কোনওভাবে গুলি ছুটে যায়। এরপর তড়িঘড়ি একটি ভল্ট লুঠ করেই তারা পালায়।

আরও পড়ুন সব অভিযোগই মেনে নিলেন বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও বিভাগীয় প্রধান

পালানোর ছক তৈরি ছিল। যানজটের কথা মাথায় রেখে BT রোড দিয়ে পালায়নি তারা। রামকৃষ্ণ মিশনের পাশের গলি দিয়ে তারা নীলগঞ্জ রোডে পৌছয়। ওই রাস্তায় CCTV না থাকায় কোনও ছবি ওঠেনি। ডাকাতদের বাংলাদেশের যোগ উড়িয়ে দেওয়া হয়নি। সীমান্তে সতর্কতাও জারি করা হয়েছে।পুলিসের ধারনা এটা স্থানীয় কোনও গ্যাংয়েরই কাজ। তারা যথেষ্ট পেশাদারও নয়। পেশাদার অপরাধী হলে, মহিলা গ্রাহক এসে পড়লে তারা হতচকিত হয়ে পড়ত না। এদিকে আতঙ্ক ছড়িয়েছে খড়দহে। সোনার লোভে আবার কোনও গ্যাং হামলা চালাবে না তো? আতঙ্কে ভুগছেন স্টেশন রোডের বাসিন্দারা।

আরও পড়ুন  ইসিজি করাতে আসা রোগীকে অ্যান্টি রেবিশ ইঞ্জেকশন দিলেন ল্যাব কর্মী

.