হোটেল বন্ধের মুখে এসে জোর-জুলুম, বেধড়ক মার মালিক তথা রাজ্যস্তরের রাইফেল শুটারকে
থানা থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বের হোটেলে দুষ্কৃতীদের তান্ডব। ভাঙচুর করা হল হোটেল। ব্যাপক মারধর কর হয় হোটেলে মালিক তথা রাজ্যস্তরের রাইফেল শ্যুটার-সহ এক কর্মচারীকে। ঘটনাটি ঘটেছে চুঁচুড়ায়। সোমবার রাত বারোটা নাগাদ চুঁচুড়া ঘড়ির মোড়ের সামনে জনতা হোটেলে আসেন বেশ কয়েকজন।
নিজস্ব প্রতিবেদন: থানা থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বের হোটেলে দুষ্কৃতীদের তান্ডব। ভাঙচুর করা হল হোটেল। ব্যাপক মারধর কর হয় হোটেলে মালিক তথা রাজ্যস্তরের রাইফেল শ্যুটার-সহ এক কর্মচারীকে। ঘটনাটি ঘটেছে চুঁচুড়ায়। সোমবার রাত বারোটা নাগাদ চুঁচুড়া ঘড়ির মোড়ের সামনে জনতা হোটেলে আসেন বেশ কয়েকজন।
খাবার শেষ বলেই জানান হোটেল মালিক। এরপরই হোটেল মালিক অনির্বাণের ওপর চড়াও হয় ওই দুষ্কতীরা। বেধড়ক মারতে শুরু করেন। মালিককে বাঁচাতে গিয়ে আক্রান্ত হয় হোটেলে ম্যানেজারও। লুট করা হয় ক্যাশবাক্স। ভাঙচুর করা হয় হোটেলের চেয়ার টেবিলও।
প্রতিদিকার মত এদিন রাতে হোটেল গোছানোর সময় বাইকে করে জনা সাতেক দুষ্কৃতি । এরপর পছন্দসই খাবার চায় তারা। দোকান মালিক বলেন এখন দোকান বন্ধ হচ্ছে কোন খাবার নেই। এরপরই দুঃষ্কৃতিরা রাজ্যস্তরের শ্যুটার অনির্বানকে মারতে শুরু করে। প্রহৃত হয় গোবিন্দ বারিক। ।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিস আসার আগেই পালায় দুঃষ্কৃতিরা। এরপর চুঁচুড়া খড়ুয়াবাজার থেকে তিন দুষ্কৃতীকে পাকড়াও করে পুলিস। ঘটনার পর থেকেই আতঙ্ক ছড়িয়েছে। দুষ্কৃতীদের মারে দু-চোখ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অনির্বানের। বাঁ চোখে কিছুই দেখতে পাচ্ছেন না তিনি। আজ আসানসোলে অনুষ্ঠিত রাজ্য শ্যুটিং চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণ করতে পারেননি তিনি।