সব ঠিক থাকা সত্ত্বেও বোর্ড গঠন করতে পারলেন না জয়ী প্রার্থীরা
বিডিওর বাবুগ্রামে পুলিসি নিরাপত্তা ছিল। অথচ এলাকা দাপিয়ে বেড়াল বাইক বাহিনী।
নিজস্ব প্রতিবেদন: কথা ছিল। তাসত্ত্বেও বোর্ড গঠন হল না পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরের বাবুগ্রাম পঞ্চায়েতে। কড়া পুলিসি নিরাপত্তা সত্ত্বেও পঞ্চায়েতের অফিসে আসতে পারলেন না বিডিও সহ অন্য সরকারি আধিকারিকরা। কালো কাপড়ে মুখ বেঁধে বিডিওর গতিরোধ করা হয় বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন: বোর্ড গঠনের পর অস্ত্র হাতে মিছিল বিজেপির
পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর মহকুমায় পাঁচটি পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন স্থগিত হয়েছিল আগেই। বুধবার রঘুনাথপুর মহকুমার বাবুগ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনের কথা ছিল। কিন্তু তা-ও সম্ভব হল না। বোর্ড গঠন প্রক্রিয়া ভেস্তে গেল বিডিও সহ সরকারি আধিকারিকরা এসে না পৌছনোয়। কেন এলেন না বিডিও সহ অন্য আধিকারিকরা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
আরও পড়ুন: বৌদি যখন অন্তঃসত্ত্বা, তখন দাদার সঙ্গে নিজের বান্ধবীর পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ননদ, এরপর...
বিডিওর বাবুগ্রামে পুলিসি নিরাপত্তা ছিল। অথচ এলাকা দাপিয়ে বেড়াল বাইক বাহিনী। দিনভর টহলে ছিল বড় গাড়ির বাহিনী। বাবুগ্রাম পঞ্চায়েতে ৯টি তে বিজেপি এবং ২টিতে তৃণমূল জয় পেয়েছে। দুপুর ২ টোয় সময় ছিল বোর্ড গঠনের। জয়ী প্রার্থীরা বিকেল গড়িয়ে সন্ধে হয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেছেন। কোনও সরকারি আধিকারিকেরই দেখা মেলেনি। বিডিও আসেননি। এসডিও বলেন বিডিওর গতি রোধ করেন। মুখে কাপড় বেঁধে গতিরোধ করে রাখে।
আরও পড়ুন: স্বামী কালো, তাই সবাইকে ঘুমের ওষুধ মেশানো খাবার খাইয়ে বাড়ির পিছনে বসেই আসল কাজ করলেন স্ত্রী!
এবার প্রশ্ন উঠছে, কড়া নিরাপত্তা বলয় তৈরি করে আদৌ হল কী? এত পুলিস, এত লাঠিধারী থাকা সত্ত্বেও কেন বোর্ড গঠন করতে পারলেন না জয়ী প্রার্থীর? উত্তর সেই অধরাই।