তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে বাসন্তীতে গ্রামজুড়ে চাপা আতঙ্ক
ভাঙড়ের পর গোষ্ঠীকোন্দলের আঁচ ছড়াচ্ছে বাসন্তীতেও। বোমাবাজি,গুলির লড়াইয়ে উত্তপ্ত বাসন্তীর কলাহাজরা গ্রাম। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে গ্রামজুড়ে চাপা আতঙ্ক। পরিস্থিতি সামাল দিতে বসানো হয়েছে পুলিস পিকেট। রাস্তায় পড়ে আছে তাজা বোমা। শরীরে এখনও টাটকা ছররা গুলির ক্ষত। কারুর শরীর ঝলসে গেছে বারুদে।তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল ঘিরে উত্তপ্ত বাসন্তীর কলাহাজরা গ্রাম।
ওয়েব ডেস্ক: ভাঙড়ের পর গোষ্ঠীকোন্দলের আঁচ ছড়াচ্ছে বাসন্তীতেও। বোমাবাজি,গুলির লড়াইয়ে উত্তপ্ত বাসন্তীর কলাহাজরা গ্রাম। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে গ্রামজুড়ে চাপা আতঙ্ক। পরিস্থিতি সামাল দিতে বসানো হয়েছে পুলিস পিকেট। রাস্তায় পড়ে আছে তাজা বোমা। শরীরে এখনও টাটকা ছররা গুলির ক্ষত। কারুর শরীর ঝলসে গেছে বারুদে।তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল ঘিরে উত্তপ্ত বাসন্তীর কলাহাজরা গ্রাম।
অশান্ত ভাঙড়। গোষ্ঠীকোন্দলের উত্তেজনা ছড়াচ্ছে এবার বাসন্তীতেও।শনিবার থেকেই বিবাদ শুরু। এলাকায় বাসন্তী ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভা ছিল। সেই সভাতেই গরহাজির ছিলেন ওই পঞ্চায়েত এলাকার শাসকদলের যুব সংগঠনের কর্মীরা। সেই রোষে শানিবার রাতেই হামলা হয় দলেরই এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে। অস্ত্রের কোপে গুরুতর জখম হন তৃণমূল কর্মীর মেয়ে। রবিবার দিনভর ছিল চাপা উত্তেজনা। সোমবার সকাল থেকেই ফের শুরু হয় দুই গোষ্ঠীর লড়াই। একদিকে বাসন্তী ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির আহ্বায়ক আবদুল মান্নান ওরফে মন্টু গাজি, অন্যদিকে বাসন্তী ব্লক যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি আমানুল্লা লস্কর।সোমবার সকাল থেকেই দুপক্ষের মধ্যে শুরু হয় বোমাবাজি। চলে গুলিও।
একদিকে আতঙ্ক, অন্যদিকে শোক, সিঁটিয়ে আছে আক্রান্তদের পরিবার। দুপক্ষের সংঘর্ষে জখম হয়েছেন বেশ কয়েকজন। এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে বিশাল পুলিস বাহিনী। চলছে তল্লাসি। বসানো হয়েছে পুলিস পিকেট।