Odlabari: জাতীয় সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গেল গাড়ি, আহত ১৫
ফুটবল খেলা দেখে ছোট গাড়ি করে বাড়ি ফেরার পথে রাজ্য সড়কে উলটে গেলো যাত্রীবাহী গাড়ি। গাড়িটি উলটে গিয়ে ধাক্কা মারে তিনটি বাইকে এবং একটি শনি মন্দিরে। ক্ষতিগ্রস্ত দুটি বাইক এবং শনি মন্দির। জানা গিয়েছে এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ১৪ থেকে ১৫ জন যাত্রী। শনিবার রাত ১০টা নাগাদ এই দুর্ঘটনা ঘটে মাল ব্লকের দক্ষিল ওদলাবাড়ি এলাকায়।
অরূপ বসাক: নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাজ্য সড়কে উলটে গিয়ে তিনটি বাইক এবং একটি মন্দিরে ধাক্কা মারলো যাত্রীবাহী ছোট গাড়ি। আহত ১৫ জন।
ফুটবল খেলা দেখে ছোট গাড়ি করে বাড়ি ফেরার পথে রাজ্য সড়কে উলটে গেলো যাত্রীবাহী গাড়ি। গাড়িটি উলটে গিয়ে ধাক্কা মারে তিনটি বাইকে এবং একটি শনি মন্দিরে। ক্ষতিগ্রস্ত দুটি বাইক এবং শনি মন্দির। জানা গিয়েছে এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ১৪ থেকে ১৫ জন যাত্রী। শনিবার রাত ১০টা নাগাদ এই দুর্ঘটনা ঘটে মাল ব্লকের দক্ষিল ওদলাবাড়ি এলাকায়। স্থানিয়রাই আহতদের উদ্ধার করে ওদলাবাড়ি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে আসে মালবাজার পুলিস। আটক করা হয়েছে ছোট গাড়িটি।
আরও পড়ুন: Birbhum: বীরভূমে ধর্ষণ করে খুন বৃদ্ধা, উত্তেজনা সাঁইথিয়ায়
দক্ষিন ওদলাবাড়ি এলাকার বাসিন্দারা বলেন, ‘এই রাস্তায় প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। কিছুদিন আগেও এখানে এক মহিলার মৃত্যু হয়েছে গাড়ির ধাক্কায়। এই এলাকা দিয়ে সব গাড়ি দ্রুত গতিতে চলাচল করে। অবিলম্বে এখানে স্পীড বেকার করতে হবে’।
পাশাপাশি এই গাড়ির ধাক্কায় যে তিনটি বাইক এবং শনি মন্দিরটার ক্ষতি হয়েছে তা, ঠিক করে দিতে হবে বলেও দাবি তোলা হয়। এলাকার মানুষের বক্তব্য গাড়ির চালক নেশাগ্রস্ত ছিল। সেই কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন: Islampur | BJP Worker Death: ইসলামপুরে মৃত্যু মন্ডল সম্পাদকের, শাসকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ বিজেপি-র
আহত এক যাত্রী রাকেশ মুন্ডা বলেন, ‘আমাদের বাড়ি ক্রান্তি ব্লকের কৈলাশপুর চা বাগানে। শনিবার আমরা এই গাড়িতে করে মেটেলি ব্লকের কিলকোট চা বাগানে খেলা দেখতে গিয়েছিলাম। খেলা দেখে ফেরার সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে। আমরা অনেকেই আহত হয়েছি’।
দুর্ঘটনাগ্রস্ত ছোট গাড়ির চালক রবি কুজুর বলেন, ‘সামনে ডাম্পার চলে আসায় আমি আর গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। তবে আমি নেশা করেছিলাম। কান ধরে বলছি আজকে থেকে আর নেশা করব না’।
জানা গিয়েছে ওদলাবাড়ি হাসপাতালে এসেও নেশার ঘোর কাটেনি, গাড়ি চালকের। মালবাজার পুলিদ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।