অন্ধকারে পড়ুয়াদের ভবিষ্যত্, রাতরাতি স্কুলে তালা ঝুলিয়ে দিল কর্তৃপক্ষ
বৈদ্যবাটির বেসরকারি নার্সারি স্কুল জবরদস্তি তালা মেরে বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। বিপাকে খুদে পড়ুয়ারা। বৈদ্যবাটি গভর্নমেন্ট কোয়ার্য়ারে চলে শিশুকল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়।
নিজস্ব প্রতিবেদন: সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে কোনও বেসরকারি স্কুল চলবে না। এই মর্মে ৪১ বছর ধরে চলা স্কুলে তালা ঝুলিয়ে দিল কর্তৃপক্ষ।
বৈদ্যবাটির বেসরকারি নার্সারি স্কুল জবরদস্তি তালা মেরে বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। বিপাকে খুদে পড়ুয়ারা। বৈদ্যবাটি গভর্নমেন্ট কোয়ার্য়ারে চলে শিশুকল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেখানেই মর্নিং সেকশনে শিশু শিক্ষা নিকেতন নামে একটি বেসরকারি নার্সারি স্কুল চলছে গত ৪১ বছর ধরে। স্কুলটিতে পড়ুয়া সংখ্যা ১১০জন। অভিযোগ, দিন দুয়েক আগে শিশুকল্যাণ প্রাথমিক স্কুল কর্তৃপক্ষ প্রথমে বাথরুমে তালা মেরে দেয়। গতকাল স্কুলে ঢোকার গেটেই তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
আরও পড়ুন- না অপারেশনেই পেরেক বেরোল শিশুর পেট থেকে, অসম্ভবকে সম্ভব করল এসএসকেএম
বুধবার সকাল থেকে উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা স্কুল গেটে জড়ো হন। কিন্তু স্কুল খোলেনি। প্রাথমিক স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দাবি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত কোনও স্কুলে বেসরকারি স্কুল চালানো যাবে না, ওপরমহল থেকে এই নির্দেশিকার কারণেই তালা ঝোলানোর সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। কিন্তু এতদিন পর হঠাত্ তা কেন মনে হল? এখন খুদে পড়ুয়াদেরই বা ভবিষ্যত্ কী হবে? এই প্রশ্নগুলির কোনও উত্তর নেই।