সৌরভের নেতৃত্বে বাংলা ক্রিকেটে প্রতিভা অন্বেষণে শুরু ভিশন টোয়েন্টি টোয়েন্টি
বাংলা ক্রিকেট থেকে প্রতিভা অন্বেষণে সামিল হলেন ওয়াকার ইউনিস, মুথাইয়া মুরলীধরণের মত আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেটাররা। সিএবি স্বীকৃত ছিয়ানব্বইটি ক্লাব থেকে স্পিন ও পেস বোলার বাছাই করে প্রশিক্ষিত করা হবে। এই কর্মকাণ্ডের মূল কাণ্ডারী প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়।
বাংলা ক্রিকেট থেকে প্রতিভা অন্বেষণে সামিল হলেন ওয়াকার ইউনিস, মুথাইয়া মুরলীধরণের মত আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেটাররা। সিএবি স্বীকৃত ছিয়ানব্বইটি ক্লাব থেকে স্পিন ও পেস বোলার বাছাই করে প্রশিক্ষিত করা হবে। এই কর্মকাণ্ডের মূল কাণ্ডারী প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়।
ভিশন টোয়েনটি-টোয়েন্টি। সৌরভ গাঙ্গুলির নেতৃত্বে উদ্যোগ সিএবির। আর এই উদ্যোগকে বাস্তবায়িত করতে বাংলা সফরে বিশ্ব ক্রিকেটের দুই কিংবদন্তি ওয়াকার ইউনুস এবং মুরলিধরন। বাংলার ক্রিকেটের উন্নয়নে ঠিক কি ভূমিকা হবে এই থ্রী মাসকেটিয়ার্সের?
ক্যাম্পের প্রথমদিন থেকেই একেবারে বরকর্তার ভূমিকায় সৌরভ। নিজে ব্যাটিং পরামর্শদাতা। কিন্তু সব দিকে নজর রাখছেন। ওয়াকার-মুরলি থেকে লক্ষ্মী-রণদেব সবার সঙ্গেই আলোচনা সারছেন সৌরভ। সিএবির এতবড় ট্যালেন্ট হান্টে বিতর্কও রয়েছে। ক্রিকেটার বাছাইয়ের ক্ষেত্রে টাউন সহ বেশ কয়েকটি ক্লাবের কর্তারা ক্ষুব্ধ। কারন চুরানব্বইটি ক্লাবের থেকে ক্রিকেটার নেওয়া হয়েছে। যেখানে প্রথম ডিভিশনের ক্লাবের সঙ্গেও রয়েছে দ্বিতীয় ডিভিশনের ক্রিকেটাররাও। ডিভিশন কেন আলাদ করে প্রতিভা অন্বেষণ হচ্ছেনা,তা নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে কয়েকটি ক্লাবের কর্তাদের। ক্লাবগুলির এই অভিযোগের থেকেও বেশি আলোচনা হচ্ছে,মাত্র চারদিনে কি আদৌ প্রতিভা অন্বেষণ সম্ভব? ওয়াকার,মুরলি প্রায় কোটি খানেক অর্থ নিয়ে বসে আছেন। তাঁদের কি সঠিকভাবে কাজে লাগানো সম্ভব এই কমদিনে। সিএবি কর্তাদের দাবি,তিন বছরের পরিকল্পনায় তা সম্ভব।
উদ্যোগটি ইতিবাচক। ধারণা বিশেজ্ঞদের। তাহলে সিএবির এই ইতিবাচক উদ্যোগবাংলার ক্রিকেটারদের আন্তর্জাতিক মঞ্চে কি আরও বেশি প্রতিষ্ঠিত করবে? তার দিকেই তাকিয়ে ক্রিকেট মহল।