আদালত ছাড়া শ্রীনির স্থলাভিষেক আটকানো অসম্ভব
আদালত ছাড়া এই মূহুর্তে বোর্ড সভাপতি পদে শ্রীনিবাসনের ফেরা আটকানো প্রায় অসম্ভব। এমনটাই মনে করছে ভারতীয় ক্রিকেট মহল। ললিত মোদীকে বিসিসিআই সর্বসম্মতিক্রমে আজীবন নির্বাসিত করার পর এমন আশঙ্কা আরও জোরালো হয়েছে। ললিত মোদীর আজীবন নির্বাসনে অনেকটাই স্বস্তি এনে দিয়েছে শ্রীনিবাসন শিবিরে। ফের সভাপতি হওয়ার ব্যাপারে শ্রীনিবাসনের এখন শুধুমাত্র একটি হার্ডল।
আদালত ছাড়া এই মূহুর্তে বোর্ড সভাপতি পদে শ্রীনিবাসনের ফেরা আটকানো প্রায় অসম্ভব। এমনটাই মনে করছে ভারতীয় ক্রিকেট মহল। ললিত মোদীকে বিসিসিআই সর্বসম্মতিক্রমে আজীবন নির্বাসিত করার পর এমন আশঙ্কা আরও জোরালো হয়েছে। ললিত মোদীর আজীবন নির্বাসনে অনেকটাই স্বস্তি এনে দিয়েছে শ্রীনিবাসন শিবিরে। ফের সভাপতি হওয়ার ব্যাপারে শ্রীনিবাসনের এখন শুধুমাত্র একটি হার্ডল।
বোর্ডের বার্ষিক সাধারণ সভায় শ্রীনি যোগ দিতে পারবেন কি না তা নির্ভর করছে আদালতের রায়ের উপর। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি। যদি বৈঠকে যাওয়ার ছাড়পত্র পেয়ে যান তাহলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যে জিতবেন তা অনেকটাই নিশ্চিত শ্রীনিবাসন ঘনিষ্ঠরা। কারন এবার বোর্ডের সভাপতি হবেন দক্ষিণাঞ্চল থেকে। আর সেক্ষেত্রে শ্রীনিকে সমর্থন করেছে দক্ষিণের ছটি সংস্থাই। এমনটাই দাবি শ্রীনি শিবিরের।
ললিত মোদী আজীবন নির্বাসনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন। শরদ পওয়ার-শশাঙ্ক মনোহররা তলে তলে শ্রীনিকে আটকানোর ছক কষছেন। এমনকী সরকারেরও প্রচ্ছন্ন মদত রয়েছে শ্রীনিকে হটানোর পিছনে। কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেট মহল মনে করছে আদালত ছাড়া শ্রীনিবাসনকে আটকানোর সাধ্য কারও নেই।