বোর্ড প্রেসিডেন্টের গদি দখলে এবার কি কোমর বাঁধছেন শরদ পাওয়ারও?
সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশে কম্পিটিশন থেকে আউট এন শ্রীনিবাসন। সেই ফাঁকে এবার বিসিসিআই-এর প্রেসিডেন্ট পদের দিকে ফের নজর দিয়েছেন ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির বর্ষীয়ান সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার। সূত্রে খবর, বিসিসিআই-এর প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্ধিতা করতে ইচ্ছুক মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট।
নয়া দিল্লি: সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশে কম্পিটিশন থেকে আউট এন শ্রীনিবাসন। সেই ফাঁকে এবার বিসিসিআই-এর প্রেসিডেন্ট পদের দিকে ফের নজর দিয়েছেন ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির বর্ষীয়ান সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার। সূত্রে খবর, বিসিসিআই-এর প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্ধিতা করতে ইচ্ছুক মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট।
আইপিএল বেটিং ও স্পট ফিক্সিং স্ক্যান্ডেলে শীর্ষ আদালতের শুনানির জেরে ইতিমধ্যেই দু'বার পিছিয়েছে বিসিসিয়াই-এর নির্বাচন।
যদিও, ২২ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছেন আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে বোর্ডের নির্বাচন প্রক্রিয়া খতম করতে হবে।
অ্যাপেক্স কোর্ট সাফ জানিয়েছেন যতদিন পর্যন্ত চেন্নাই সুপার কিংসের মালিক রূপে ''স্বার্থের সংঘাতের'' সঙ্গে শ্রীনি জড়িত থাকবেন, ততদিন পর্যন্ত বোর্ডের ইলেকশনে যোগ দিতে পারবে না তিনি।
শ্রীনি পূর্ববর্তী জমানায় ২০০৫ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন শরদ পাওয়ারই।
এমনকি ২০১০ থেকে ২০১২ অবধি আইসিসি-র লাগামও ছিল পাওয়ারের হাতেই।
শ্রীনির দুঃসময় কিন্তু ফের সুময় ঢেকে আনতে পারে এই পোড় খাওয়া রাজনীতিবীদের জীবনে। শ্রীনিবাসনের অনুপস্থিতিতে তাঁর নাম উঠে আসবে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্ধী রূপেই।
এইবার বিসিসিআই-এর মসনদ কার দখলে যাবে তার কিন্তু অনেকতাই নির্ভর করছে পূর্বাঞ্চলের উপর। তাই গদি দখল করতে হলে পাওয়ারকে কিন্তু পূর্বাঞ্চলের অধিকাংশ ভোটকে নিজের দিকে টানতে হবে।