Asia Cup 2018 : তড়তড়িয়ে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে চলছে ভারত

রোহিত শর্মা অকপটে জানালেন, টসে জিতলে তাঁর দল অ্যাডভান্টেজ পেত।

Updated By: Sep 19, 2018, 09:43 PM IST
Asia Cup 2018 : তড়তড়িয়ে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে চলছে ভারত

নিজস্ব প্রতিনিধি : ''২৮০ রান এই মাঠে লড়াই করার মতো স্কোর বলে আমার মনে হয়। ২৮০ রান করতে পারলেই আমরা ভারতীয় দলকে চাপে ফেলতে পারব বলে আশা করি।'' টসে জিতে বললেন পাক অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ। ভারতের সামনে তিনি যে বড়সড় লক্ষ্যমাত্রা রাখতে চান সেটা খেলার শুরুর আগেই খোলামেলা বলে রাখলেন সরফরাজ। আর তাই টসে জিতে এক মিনিটও ভাবনা-চিন্তা না করে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। সরফরাজ এটাও জানিয়ে যান, গত ম্যাচের একই দল খেলাবেন তিনি। 

আরও পড়ুন-  ‘এটা স্রেফ একটা ক্রিকেট ম্যাচ’, ভারত-পাক ম্যাচ নিয়ে টুইট সানিয়া মির্জার

দুবাইয়ের এই মাঠের উইকেট একটু স্লো। বল একটু ধীর হয়েই ব্যাটে আসবে। সেক্ষেত্রে যে দল প্রথমে ব্যাট করবে তারা ফায়দায় থাকবে। তা ছাড়া শুরুর দিকে এই উইকেটে বল ঘুরবে বলেও দাবি করেছেন কিউরেটর। তবে উইকেট আপাদমস্তক ব্যাটিং সহায়ক বলেই জানা গিয়েছে। এমন উইকেটে প্রথমে ব্যাট করে ফায়দা তুলে নিতে চাইবেন যে কোনও অধিনায়কষ সরফরাজও তাই করলেন। কারণ, পরের দিকে উইকেট আরও বেশি স্লো হলে ব্যাটসম্যানদের কাজটা কঠিন হয়ে যাবে।

আরও পড়ুন-  Asia Cup 2018 : গুরুত্বহীন ম্যাচে আজ নামছে ভারত-পাকিস্তান!

রোহিত শর্মা অকপটে জানালেন, টসে জিতলে তাঁর দল অ্যাডভান্টেজ পেত। এশিয়া কাপের জন্য নির্বাচিত ভারতীয় অধিনায়ক বলছিলেন, ''হংকংয়ের বিরুদ্ধে আমরা প্রথমে ব্যাট করেছিলাম। তবে আমাদের ব্যাটিং লাইন-আপ রান তাড়া করার ব্যাপারেও আত্মবিশ্বাসী। এই উইকেটে প্রথমে ব্যাট করাটা সুবিধের।'' এদিন পাকিস্তানের দুই ওপেনারই ফ্লপ। ফকর জামান খাতাই খুলতে পারেননি। অন্যদিকে, ইমাম উল হক করেছেন মাত্র ২। বাবর আজম (৪৭) ও শোয়েব মালিক (৪৩) দুজনে মিলে ইনিংসের হাল ধরার চেষ্টা করেন। কিছুদূর পর্যন্ত সফলও হন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মালিক রান আউট হন। এর পরই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়তে থাকে পাক ব্যাটিং। ১৬২ রানে গুটিয়ে যায় পাক ইনিংস। মাত্ভুর ৪৩.১ ওভারে। বনেশ্বর কুমার ও কেদার যাদব তিনটে করে উইকেট পেয়েছেন। বুমরা পেয়েছেন দুটি। 

ভারতীয় দল- রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শিখর ধাওয়ান, অম্বাতি রায়াড়ু, এমএস ধোনি, দীনেশ কার্তিক, কেদার যাদব, হার্দিক পাণ্ডিয়া, ভুবনেশ্বর কুমার, জসপ্রিত বুমরা, যুজবেন্দ্র চাহ্বল, কুলদীপ যাদব।

.