Virender Sehwag: পরবর্তী নির্বাচক প্রধান কি তিনিই? সপাটে বিসিসিআই-এর দাবি ওড়ালেন বীরু
গত ফেব্রুয়ারিতে জি নিউজের স্টিং অপারেশনের পর চাকরি যায় চেতন শর্মার। তাঁর পরিবর্তে দেশের প্রাক্তন ক্রিকেটার শিব সুন্দর দাস অন্তর্বর্তী মুখ্য নির্বাচক হিসেবে কাজ করছেন। বিসিসিআই-এর বাকি নির্বাচকরা হলেন, এস শরৎ (দক্ষিণাঞ্চল), সু্ব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় (মধ্যাঞ্চল) এবং সলিল আঙ্কোলা (পশ্চিমাঞ্চল)।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বিরাট কোহলি (Virat Kohli)-রোহিত শর্মাদের (Rohit Sharma) পরবর্তী মুখ্য নির্বাচক প্রধান কি বীরেন্দ্র শেহওয়াগ (Virender Sehwag)? কয়েক দিন ধরে 'নজফগড়ের নবাব'-কে নিয়ে এমনই জল্পনা চলছিল কিন্তু বীরু সেই জল্পনা উড়িয়ে দিলেন। টিম ইন্ডিয়ার (Team India) প্রাক্তন মারকুটে ওপেনারের স্পষ্ট বক্তব্য, বিসিসিআই (BCCI) কিংবা সংস্থার সভাপতি রজার বিনি (Roger Binny) কিংবা জয় শাহের (Jay Shah) তরফ থেকে এমন কোনও প্রস্তাবই আসেনি।
অল্প কথায় বীরু এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, "না। আমার কাছে এমন কোনও প্রস্তাব আসেনি।"
গত ফেব্রুয়ারিতে জি নিউজের স্টিং অপারেশনের পর চাকরি যায় চেতন শর্মার। তাঁর পরিবর্তে দেশের প্রাক্তন ক্রিকেটার শিব সুন্দর দাস অন্তর্বর্তী মুখ্য নির্বাচক হিসেবে কাজ করছেন। বিসিসিআই-এর বাকি নির্বাচকরা হলেন, এস শরৎ (দক্ষিণাঞ্চল), সু্ব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় (মধ্যাঞ্চল) এবং সলিল আঙ্কোলা (পশ্চিমাঞ্চল)।
আরও পড়ুন: EXCLUSIVE, IND vs PAK: অনীহা থাকলেও আহমেদাবাদেই টিম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে বাবরদের মহারণ, হাইব্রিড মডেলে হবে এশিয়া কাপ
আরও পড়ুন: Mahendra Singh Dhoni: হার্দিকদের বিরুদ্ধে মেগা ফাইনালে কেন রেগে গিয়েছিলেন ধোনি? কারণ জেনে নিন
এদিকে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড নির্বাচক পদের জন্য বিজ্ঞাপন দিয়েছে। প্রার্থীদের জন্য শর্তও দেওয়া হয়েছে বিজ্ঞাপনে। প্রথমত, প্রার্থীকে সাতটা টেস্ট ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে। অথবা ৩০টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অথবা ১০টি ওয়ানডে এবং ২০টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। প্রার্থীকে অবসর প্রাপ্ত হতে হবে। কমপক্ষে পাঁচ বছর ক্রিকেট ছেড়েছেন এমন হতে হবে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে। ৩০ জুনের মধ্যে আবেদন করার শেষ দিন।
এদিকে, ভারতীয় ক্রিকেটমহলে শোনা যাচ্ছে, নতুন নির্বাচক নিয়োগের পরই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের জন্য দল ঘোষণা করা হবে। শোনা যাচ্ছে, নির্বাচক প্রধান পদে বড় নাম চাওয়া হয়েছে। সেই কারণেই শেহওয়াগের মতো ব্যক্তিত্বের নাম ভেসে উঠেছে। যদিও মুখ্য নির্বাচক হিসেবে নিজের নাম উড়িয়ে দিয়েছেন বীরু।