নাইটরা হারলেও কলকাতার আফশোস, ইস বিরাটের সেঞ্চুরিটা হল না!

এই ছবিটা প্রতীকীনাইটরা হারলেও কলকাতার আফশোস, ইস বিরাটের সেঞ্চুরিটা হল না! বিরাট কোহলি ব্যাট করলে প্রতিপক্ষ আর কীই বা করবে! আজ বিরাট কোহলির ব্যাটিং দেখতে মাঠ ভরিয়েছিলেন কলকাতার দর্শক। হতাশ হননি তাঁরা কেউ। বিরাট রান পেলেন। এবি ডিভিলিয়ার্স রান পেলেন। সঙ্গে খানিকটা গেইল গেইল ঝোড়ো হাওয়াও বইল। সব মিলিয়ে ৮ বল বাকি থাকতে ৯ উইকেটে হাসতে হাসতে কেকেআরকে হারিয়ে দিল আরসিবি। কলকাতার দর্শকরা শুধু প্রিয় দলকে ম্যাচটাই জিততে দেখলেন না। না হলে, তাঁদের প্রিয় গম্ভীরও রান পেলেন। মণীশ পাণ্ডেও রান পেলেন।

Updated By: May 16, 2016, 11:49 PM IST
নাইটরা হারলেও কলকাতার আফশোস, ইস বিরাটের সেঞ্চুরিটা হল না!

ওয়েব ডেস্ক: এই ছবিটা প্রতীকীনাইটরা হারলেও কলকাতার আফশোস, ইস বিরাটের সেঞ্চুরিটা হল না! বিরাট কোহলি ব্যাট করলে প্রতিপক্ষ আর কীই বা করবে! আজ বিরাট কোহলির ব্যাটিং দেখতে মাঠ ভরিয়েছিলেন কলকাতার দর্শক। হতাশ হননি তাঁরা কেউ। বিরাট রান পেলেন। এবি ডিভিলিয়ার্স রান পেলেন। সঙ্গে খানিকটা গেইল গেইল ঝোড়ো হাওয়াও বইল। সব মিলিয়ে ৮ বল বাকি থাকতে ৯ উইকেটে হাসতে হাসতে কেকেআরকে হারিয়ে দিল আরসিবি। কলকাতার দর্শকরা শুধু প্রিয় দলকে ম্যাচটাই জিততে দেখলেন না। না হলে, তাঁদের প্রিয় গম্ভীরও রান পেলেন। মণীশ পাণ্ডেও রান পেলেন।

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যাট করে এদিন বড় রান তুলেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৮৩ রান তোলে কেকেআর। সৌজন্যে প্রথমে গৌতম গম্ভীর এবং মণীশ পান্ডে এবং পরে আন্দ্রে রাসেল এবং সাকিব আল হাসান।

এদিন ইডেনে টস জিতে প্রথমে কেকেআরকে ব্যাট করতে পাঠান আরসিবির অধিনায়ক বিরাট কোহলি। নাইটদের ওপেনার উথাপ্পা অবশ্য রান পাননি। ৪ বল খেলে মাত্র ২ রান করে আউট হয়ে যান উথাপ্পা। যদিও তারপর ইনিংসের হাল ধরেন গম্ভীর এবং মণীশ পাণ্ডে। গম্ভীর ৩৪ বলে ৫১ রানের ইনিংস খেলে রান আউট হয়ে যান। মণীশ পাণ্ডে করেন ৩৫ বলে ৫০ রান। ইউসুফ পাঠান অবশ্য আজ রান পাননি। ১২ বল খেলে মাত্র ৬ রান করে আউট হয়ে যান পাঠান। রান পাননি সূর্যকুমার যাদবও। ৫ বল খেলে তাঁর অবদান ৫ রান। যদিও ঝোড়ো ইনিংস খেলেন আন্দ্রে রাসেল এবং সাকিব আল হাসান। রাসেল অপরাজিত থাকেন ১৯ বলে ৩৯ রান করে এবং সাকিব আল হাসান অপরাজিত থাকেন ১১ বলে ১৮ রান করে। সবমিলিয়ে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৮৩ রান তোলে কেকেআর। আরসিবির হয়ে দুটো উইকেট পান অরবিন্দ। একটি করে উইকেট পান পুরোনো নাইট ইকবাল আবদুল্লা এবং যজুবেন্দ্র চাহাল।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে গেইল আর বিরাট শুরুটা দুর্দান্ত করেলন। প্রথম উইকেটের জুটিতে তাঁরা তোলেন ৭১ রান। গেইল ফেরেন ৩১ বলে ৪৯ রানের ইনিংস খেলে। এরপর ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন বিরাট কোহলি এবং এবি ডিভিলিয়ার্স। বিরাট অপরাজিত থাকেন ৫১ বলে ৭৫ রান করে। আর এবি অপরাজিত থাকেন ৩১ বলে ৫৯ রান করে। দর্শকদের আফশোস, ইস আজ আর সেঞ্চুরি হল না! নাইটদের হয়ে একটি উইকেট পেলেন নারিন। আর হ্যাঁ, বিরাট কোহলি এদিন এক আইপিএলে ৭৩৩ রানের ক্রিস গেইলের করা রেকর্ডও টপকে গেলেন।

 

.