বিশ্বকাপ ছিনিয়ে আনল অনূর্ধ্ব উনিশের দল
বিরাট কোহলির পর উন্মুক্ত চাঁদ। ২০০৮-এ বিরাট কোহলির ভারতের পর আবার অনূর্ধ্ব বিশ্বকাপে ভারত চ্যাম্পিয়ন হল আরেক দিল্লির অধিনায়ক উন্মুক্ত চাঁদের হাত ধরে। ফাইনালে ছয় উইকেটে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন জুনিয়র টিম ইন্ডিয়া। অস্ট্রেলিয়ার ২২৫ রানের জবাবে ৪৭৪ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় ভারত।
বিরাট কোহলির পর উন্মুক্ত চাঁদ। ২০০৮-এ বিরাট কোহলির ভারতের পর আবার অনূর্ধ্ব বিশ্বকাপে ভারত চ্যাম্পিয়ন হল আরেক দিল্লির অধিনায়ক উন্মুক্ত চাঁদের হাত ধরে। ফাইনালে ছয় উইকেটে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন জুনিয়র টিম ইন্ডিয়া। অস্ট্রেলিয়ার ২২৫ রানের জবাবে ৪৭৪ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় ভারত। দুরন্ত সেঞ্চুরি করেন উন্মুক্ত চাঁদ। উন্মুক্ত ১১১ রানে অপরাজিত থাকেন। তাঁকে যোগ্য সহযোগিতা করেন উইকেটরক্ষক সমিত প্যাটেল। ৬২ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। জুটিতে একশোরও বেশি রান করেন উন্মুক্ত-সমিত।
এদিকে, রবিবার টনি আইল্যান্ড স্টেডিয়ামে প্রথমে টসে জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাট করতে পাঠান ভারত অধিনাক উন্মুখ চাঁদ। ভারতীয় বোলিংয়ের সামনে প্রাথমিকভাবে বিপাকে পড়ে যায় অসি টপ অর্ডার। মাত্র ৩৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে যায় অসিরা। এরপর অস্ট্রেলিয়া ইনিংসের হাল ধরেন অধিনায়ক বসিস্টো ও হেড। জুটিতে ৬৫ রান যোগ করে এই জুটি। হেড আউট হলেও অস্ট্রেলিয়াকে ২২৫ রানে নিয়ে যায় বসিস্টোর ৮৭ রান। পঞ্চাশ ওভারে ৮ উইকেটে ২২৫ রান করে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের পক্ষে পেসার সঞ্জীব শর্মা চারটি উইকেট পেয়েছেন। বাংলার পেসার রবিকান্ত এদিন ৪১ রানের বিনিময়ে একটি উইকেট পান। বারোটি উইকেট নিয়ে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেট প্রাপক হয়েছেন রবিকান্ত।