বিশ্বকাপ জয়ে সচিনই অনুপ্রেরণা, বিশ্বজয়ের বর্ষপূর্তিতে যুবি
২০১১ বিশ্বকাপে ম্যান অব দ্য সিরিজ হতে পেরেছিলেন সচিন তেন্ডুলকরের অনুপ্রেরণাতেই। টুইটারে এমনটাই জানিয়েছেন যুবরাজ সিং। তিনি জানান তাঁর যখন ব্যাড প্যাচ চলছিল তখন তাঁকে নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন সচিন। পাশাপাশি জাহির খানও এব্যাপারে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন যুবি।
২০১১ বিশ্বকাপে ম্যান অব দ্য সিরিজ হতে পেরেছিলেন সচিন তেন্ডুলকরের অনুপ্রেরণাতেই। টুইটারে এমনটাই জানিয়েছেন যুবরাজ সিং। তিনি জানান তাঁর যখন ব্যাড প্যাচ চলছিল তখন তাঁকে নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন সচিন। পাশাপাশি জাহির খানও এব্যাপারে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন যুবি।
সোমবার ক্রিকেটে ভারতের বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার বর্ষপূর্তি হতে চলেছে। ২০১১-র ২ এপ্রিল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। ১৯৮৩-র বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ২৮ বছর পর ফের চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত। ফলে মানুষের মধ্যে উৎসাহও ছিল যথেষ্ট। কিন্তু বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরের এক বছর মোটেও সুখকর হয়নি ধোনিদের। ইংল্যান্ডের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ হয়ে টেস্টে এক নম্বর স্থান খোয়াতে হয়েছে। যদিও মাঝে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে একদিনের সিরিজে অবশ্য হোয়াইটওয়াশ করে তার প্রতিশোধ নিতে পেরেছে ভারত। তারপর একদিনের ও টেস্ট সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজকেও হারিয়েছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়াতে ফের বিপর্যইয়ের সূত্রপাত ঘটে। টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশ, ত্রিদেশীয় সিরিজে ফাইনালে উঠতে না পারার লজ্জা নিয়ে ফিরতে হয় দেশে। এশিয়া কাপেও বাংলাদেশের কাছে অপ্রত্যাশিত হারের ফলে ফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হন সচিনরা। সবমিলিয়ে সাফল্যের চেয়ে ধোনিদের ব্যর্থতার মধ্য দিয়েই বেশি করে কাটল বিশ্বকাপ জয়ের পরের এই এক বছর।
সোমবার ক্রিকেটে ভারতের বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার বর্ষপূর্তি হতে চলেছে। ২০১১-র ২ এপ্রিল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। ১৯৮৩-র বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ২৮ বছর পর ফের চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত। ফলে মানুষের মধ্যে উৎসাহও ছিল যথেষ্ট। কিন্তু বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরের এক বছর মোটেও সুখকর হয়নি ধোনিদের। ইংল্যান্ডের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ হয়ে টেস্টে এক নম্বর স্থান খোয়াতে হয়েছে। যদিও মাঝে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে একদিনের সিরিজে অবশ্য হোয়াইটওয়াশ করে তার প্রতিশোধ নিতে পেরেছে ভারত। তারপর একদিনের ও টেস্ট সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজকেও হারিয়েছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়াতে ফের বিপর্যইয়ের সূত্রপাত ঘটে। টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশ, ত্রিদেশীয় সিরিজে ফাইনালে উঠতে না পারার লজ্জা নিয়ে ফিরতে হয় দেশে। এশিয়া কাপেও বাংলাদেশের কাছে অপ্রত্যাশিত হারের ফলে ফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হন সচিনরা। সবমিলিয়ে সাফল্যের চেয়ে ধোনিদের ব্যর্থতার মধ্য দিয়েই বেশি করে কাটল বিশ্বকাপ জয়ের পরের এই এক বছর।